রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
পশ্চিম রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিশেষ এই যন্ত্রটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে দেড় হাজার টাকার সামান্য কিছু বেশি। রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করে অল্প সময়েই যেকোনও মন্ত্রক এটা তৈরি করে নিতে পারবে। যদিও সুপারিশ এলে পশ্চিম রেল এটি তৈরি করে অন্যত্র বিক্রি করবে কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কীভাবে কাজ করবে এই বিশেষ আল্ট্রা-ভায়োলেট স্যানিটাইজিং যন্ত্র? জানা যাচ্ছে, এই পুরো প্রক্রিয়াটিই হবে বৈদ্যুতিন উপায়ে। একটি দপ্তর থেকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার আগে এই ফাইল বা নথিপত্র বা দস্তাবেজগুলিকে এই নির্দিষ্ট যন্ত্রে রাখতে হবে। এরপর মুখ বন্ধ করে দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ করতে হবে। পাঁচ মিনিট পরে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দিয়ে ফাইলগুলো বের করে নিলেই তা করোনা মুক্ত। যদিও মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কোনও অবস্থাতেই খালি হাতে কেউ যেন বাক্সে ফাইলপত্র না রাখেন। অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাবে সেক্ষেত্রে অন্য শারীরিক সমস্যা হতে পারে তাঁর। এই কারণে বিশেষ গ্লাভস ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।