রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
শনিবার জয়সলমীরের সীমানাবর্তী এলাকায় কৃষি খেতে থাবা বসানো পঙ্গপাল নিধনে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হল। একটি বেসরকারি সংস্থার অন্তর্গত ওই কপ্টারটি বান্ধা এলাকায় পঙ্গপাল মারতে অভিযান চালায়। ভারতীয় বায়ুসেনার এমআই -১৭ কপ্টারও এই কাজে লাগানো হবে বলে জানা গিয়েছে। পঙ্গপাল হানা দেওয়ায় প্রচুর খাদ্যশস্য নষ্টের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে রাজস্থানে। এনিয়ে আগেই সেখানে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
জয়সলমীরে পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণ বিভাগের কর্তা ড. রাজেশ কুমার জানিয়েছেন, কপ্টারটিকে ২৫০ লিটার কীটনাশক দিয়ে পঙ্গপাল আক্রান্ত এলাকায় পাঠানো হয়। ওই কীটনাশক ৫০ হেক্টর জমিতে ছড়ানোর ক্ষমতা রয়েছে কপ্টারটির। উভয় দিক থেকেই চপারটি কীটনাশক স্প্রে করতে পারে। সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তিমতো ৬০ দিনে অন্তত ১০০ ঘণ্টা কপ্টারটিকে কাজ করতে হবে। ওই কর্তা জানিয়েছেন, কপ্টারটি অভিযান চালানোর সময় গ্রামবাসীদের নির্দিষ্ট এলাকায় না থাকতে বলা হয়েছে। পঙ্গপাল ধ্বংসে ভারতীয় বায়ুসেনার সঙ্গে কৃষিমন্ত্রকের একটি চুক্তি হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিভাগীয় কর্তা রাজেশ কুমার।