পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কোভিড-১৯ টাস্ক ফোর্সের সুপারিশ মেনে সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙতে আরও বহুমুখী কৌশল নিয়েছে কর্ণাটক সরকার। তারই অঙ্গ হিসেবেই এই কঠোর লকডাউন জারির নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা। বৃহৎ বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকার (বিবিএমপি) কমিশনার অনিল কুমার বলেন, এই ৩৩ ঘণ্টায় অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা ছাড়া আর কিছুই খোলা থাকবে না। অকারণে রাস্তায় ঘুরতে দেখলেই কঠোর ব্যবস্থা নেবে পুলিস। এছাড়া, পরিস্থিতির উপর নজরদারি চালাতে রাজ্যজুড়ে বুথ স্তরে কমিটি গড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুধুমাত্র বেঙ্গালুরুতে এরকম ৮ হাজার ৮০০টি কমিটি গড়া হচ্ছে। শনিবার স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২২ হাজার ৭৭১ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। মারা গিয়েছেন ৪৪২ জন। বর্তমানে দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৩৫ হাজার ৪৩৩ জন। তবে সুস্থ হয়ে ওঠার ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে। প্রায় ৪ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যেই করোনাকে হারিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। সুস্থতার হার আরও বেড়ে হয়েছে ৬০.৮০ শতাংশ। দিল্লিতে রাপিড অ্যান্টিজেন পদ্ধতি চালু হওয়ার পর গত ১৬ দিনে পরীক্ষার গতি অনেকটাই বেড়েছে। রাজধানীতে এদিন পর্যন্ত ৫ লক্ষ ৯৬ হাজার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। তার ৪৫ শতাংশই হয়েছে এই ১৬ দিনে। সংক্রমণ রুখতে আমেদাবাদ শহরে আবার নতুন ২৬টি মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন চিহ্নিত করা হয়েছে। এই এলাকাগুলিতে মানুষের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা হবে। অন্যদিকে, দিল্লির পর এবার অসমেও চালু হল প্লাজমা ব্যাঙ্ক। গতকাল গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এই প্লাজমা ব্যাঙ্কে প্রথম রক্ত দিলেন করোনা থেকে সেরে ওঠা এক চিকিৎসক। এদিকে, মিজোরাম সরকার অনির্দিষ্টকালের জন্য রাজ্যে স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল।