বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তবু বাংলো খালি করে ছাড়া হবে বলেই উদ্যোগ বাড়াচ্ছে কেন্দ্র। মন্ত্রকের পক্ষে বলা হচ্ছে, কোনও বাড়তি সুবিধা পাওয়ার অধিকারী নন প্রিয়াঙ্কা। তাই বাংলো আটকে রাখা যাবে না। ফলে বাংলো ছাড়ার নোটিস নিয়ে সরকার এবং কংগ্রেসের টানাপোড়েন ক্রমশ বাড়বে বলেই রাজনৈতিক মহলের মত। মোদি সরকারের এই নোটিসকে একদিকে যেমন বিজেপির প্রতিহিংসার রাজনীতি বলে তোপ দাগছে এআইসিসি, অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস কর্মীরা চাইছেন এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে প্রিয়াঙ্কা লখনউ চলে আসুন। উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা। রাজ্য রাজনীতির চাহিদার কথা মাথায় রেখে ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও তাঁকে প্রোজেক্ট করা হতে পারে। তাই দলীয় কর্মীরা চাইছে, এখন থেকেই লখনউতে ঘাঁটি গেড়ে বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ বাড়ান ইন্দিরা গান্ধীর নাতনি।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর লোধি রোডের বাংলোর বাইরে প্রহরা। পিটিআই