বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সবমিলিয়ে ডাল চাই প্রায় ৯.৭ লক্ষ মেট্রিক টন। ভাঁড়ারে তা মজুত নেই। তাই ‘শস্যে’র বদলে দেওয়া হচ্ছে ‘সব্জি’। ডালের বদলে আস্ত ছোলা। পাসোয়ান বলেন, ‘ছোলা, সবজি, না ডাল, এ বিতর্ক বাদ রাখাই ভালো। মানুষকে খাবার দেওয়াটাই অগ্রাধিকার। ডাল মজুত না থাকলে কী আর করা যাবে!’ সব মিলিয়ে এপ্রিল থেকে নভেম্বর, আট মাসের এই প্রকল্পে সরকারের ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা খরচ হবে। কেন্দ্রীয় খাদ্য ও গণবণ্টনমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথমে ১১টি রাজ্য দাবি করেছিল। পরে বেড়ে হয় ২২টি রাজ্য। সকলেরই চাহিদা ছিল আরও তিন মাস ফ্রি রেশন। সেই মতো আমরাও জনপ্রতি মাসে ৫ কিলো করে চাল/গম এবং পরিবার পিছু এক কিলো করে ডাল দিতে তৈরি হচ্ছিলাম। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নভেম্বর পর্যন্ত ফ্রি রেশন করে দিয়েছেন। আমরাও ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ এই ঘোষণার পিছনে নভেম্বরের বিহার বিধানসভা ভোটই কি লক্ষ্য? সাংবাদিক সম্মেলনে প্রশ্ন ওঠায় জবাব এড়িয়ে যান পাসোয়ান। বলেন, ‘ওসব বিরোধীদের বক্তব্য।’ ওদিকে, মোট আট মাস জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের (এনএফএসএ) আওতায় থাকা নাগরিকদের বিনা পয়সায় অতিরিক্ত চাল-গম দেওয়া হলেও রেশন কার্ডহীন পরিযায়ীদের কপালে দু’ মাসের বেশি খাদ্যশস্য নয়। মে এবং জুন মাসের পরেই ‘আত্মনির্ভর ভারত প্যাকেজ’ প্রকল্প বন্ধ কেন? জানতে চাওয়ায় পাসোয়ানের জবাব, ‘পরিযায়ীরা যে যার রাজ্যে ফিরে গিয়েছে। সেখানে অনেকেরই রেশন কার্ড আছে। তাতেই খাদ্যশস্য পাচ্ছে। এনএফএসএ’র বাইরে অনেক রাজ্য তাদের নিজস্ব প্রকল্পেও খাদ্যশস্য দিচ্ছে।’