পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
নতুন আর্থিক বছর শুরু হওয়ার আগে থেকেই চলছে লকডাউন। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের বাজেটে ঘোষিত কোনও প্রকল্পই শুরু করা যায়নি। অর্থমন্ত্রক সূত্রে খবর, আপাতত বাজেট ঘোষণা রূপায়ণের পথে হাঁটবে না সরকার। অর্থমন্ত্রকের বিশেষ নোটে আরও বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে জনস্বার্থ প্রকল্পগুলিতে বরাদ্দের চাহিদা নজিরবিহীনভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই অর্থমন্ত্রককে বরাদ্দ করতে হয়েছে বিপুল অর্থ। একাধিক বিশেষ তহবিল গঠন করতে হয়েছে। তাই নতুন প্রকল্পে বরাদ্দ সম্ভব নয়। অত্যন্ত জরুরি ও ব্যতিক্রমী প্রয়োজনে এই নীতির লঙ্ঘন করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রকল্প নির্মাণের আগে ডিপার্টমেন্ট অব এক্সপেন্ডিচারের থেকে বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। প্রায় আড়াই মাস ধরে চলা লকডাউনের জেরে স্তব্ধ দেশের অর্থনীতি। রাজস্ব আদায় একপ্রকার শূন্য। জিএসটি সংগ্রহ তলানিতে। ইতিমধ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক স্বীকার করেছে, চলতি আর্থিক বছরে জিডিপি বৃদ্ধি হার শূন্যের নীচে নেমে যাবে। লকডাউনের পর থেকে এপর্যন্ত অর্থমন্ত্রক ১ লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকা, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ৮ লক্ষ কোটি টাকা এবং প্রধানমন্ত্রী ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রীর ওই প্যাকেজের মধ্যেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ঘোষণাগুলি অন্তর্ভুক্ত। তবে এই যাবতীয় প্যাকেজের অভিমুখ একটাই, ব্যাঙ্ক ও আর্থিক সংস্থা থেকে ঋণ গ্রহণের পরিমাণ বাড়ানো।