পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
দিল্লি থেকে গত সোমবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে ভোপাল রওনা দেয় বিমানটি। রাজা ভোজ বিমানবন্দরে পৌঁছয় সাড়ে দশটা নাগাদ। সেখান থেকে ওই চারজনকে নিয়ে সাড়ে ১১টায় দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেয় বিমানটি। বেলা ১২টা ৫৫ মিনিটে সেটি দিল্লি পৌঁছয়। শুধুমাত্র করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ভয় থেকেই অন্যদের সঙ্গে বিমানে সফর করতে চায়নি ওই পরিবার।
বিমান সংস্থার আধিকারিক জানিয়েছেন, অনেক ধনী পরিবার এবং বড় সংস্থাগুলি এরকম করছে। করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে অন্য যাত্রীদের সঙ্গে বিমানে চড়তে চাইছেন না তাঁরা। এখন বহু বিমান সংস্থা এবং চার্টার এজেন্সিগুলির কাছে বিমান ভাড়া সংক্রান্ত খোঁজখবর চেয়ে ফোন আসছে। যেহেতু বিমানের জ্বালানির দাম ভারতে অনেকটাই কমে গিয়েছে, তাই সংস্থাগুলিও ভাড়া যথেষ্টই কম হাঁকছে। ফলে ধনীরা বা কর্পোরেট সংস্থাগুলি তাঁদের প্রিয়জন ও কর্তাদের জন্য এই পথই বেছে নিচ্ছেন।
এয়ারবাস এ৩২০-র ভাড়া সাধারণত প্রতি ঘণ্টায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। তবে তা জ্বালানির উপর নির্ভর করে। এই হিসেবে দিল্লি থেকে মুম্বই হয়ে দিল্লি ফেরার ভাড়া মোটামুটি ১৬ থেকে ১৮ লক্ষ টাকা। তবে আগে আরও বেশ কিছু পরিবার এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন। তিনজনের একটি পরিবার তো ভারতে আন্তর্জাতিক বিমান ওঠানামা বন্ধের আগের দিন, ২১ মে এমনই একটি এয়ারবাস ভাড়া করে ইউরোপ থেকে ফিরেছিল। সেক্ষেত্রে ৮০ লক্ষ টাকা বিমানভাড়া দিতে হয়েছিল তাঁদের। সম্প্রতি হেলিকপ্টারে ৫ লক্ষ টাকা দিয়ে কেরলে এক পরিবারের বাড়ি ফেরার কথাও শোনা গিয়েছে। বেঙ্গালুরু বিমানবন্দর সূত্র জানা গিয়েছে, গত সোম থেকে বুধবারের মধ্যে সেখানে এরকম তিনটি চার্টার্ড বিমান ওঠানামা করেছে।