বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
জীবনে কোনওদিন রান্না করেননি সেলিম। এখন তিনি রোজ সবজি কাটেন, কী রান্না হবে তার পরিকল্পনা করার পাশাপাশি বন্ধু আবদুল্লাকে সাহায্য করেন। প্রতিদিন দুপুর ২টো নাগাদ রান্না শুরু হয়। চলে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত। পোলাও, খিচুড়ি থেকে ডিমের ঝোল সব পদই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে হয়। তারপর রাত আটটার মধ্যে খাবারগুলি প্যাক করে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন তাঁরা। খাবার সরবরাহের কাজে স্থানীয় কয়েকজন যুবকও তাঁদের সাহায্য করেন।
গত মার্চ মাস থেকে বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের তরফে প্রতিদিন দুপুরে তিনশোটি করে প্যাকেট ওই এলাকায় পৌঁছে দেওয়া হয়। তাই সেলিম শেখ তাঁদের কমিউনিটি কিচেনে রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। সেলিম শেখ জানান, লকডাউন কতদিন চলবে জানা নেই। সবাই কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত। এই এলাকায় পরিযায়ী শ্রমিকই বেশি থাকেন। তাঁদের অধিকাংশই ফিরে চলে গিয়েছেন। আর যাঁরা এখনও আছেন, তাঁরা ফেরার তোড়জোড় করছেন।