বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
যদিও তিন দলের পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে, বিন্দুমাত্র সমস্যা নেই। ওসব মিডিয়ার অপপ্রচার। রাহুল গান্ধী আজ উদ্ধব থ্যাকারেকে ফোনও করেন। জানিয়ে দেন, সরকারে কংগ্রেসের যেমন সমর্থন আছে, তেমনই থাকবে। এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কিছু নেই। এ নিয়ে অপপ্রচার চলছে বলেও তিনি জানান। বিজেপিকে কটাক্ষ করে শারদ পাওয়ার বলেন, সরকার ঠিকই চলছে। তবে দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বড্ড অস্থির হয়ে পড়ছেন।
এরই মধ্যে জোটের অবস্থান স্পষ্ট করতে উদ্ধব থ্যাকারে আজ নিজের বাংলোয় শরিক দলের নেতা, মন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। লকডাউন এবং পরিযায়ী শ্রমিক ফেরানো নিয়ে মতামত জানতে চেয়েছেন। করোনায় মহারাষ্ট্রের ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কথা বিচার করে আগামী ১ জুন থেকে এক ঝটকায় লকডাউন না তোলারই পক্ষে উদ্ধব। অন্যদিকে, রাহুল গান্ধী টানা লকডাউনের বিরোধী। পাওয়ারও চান, রাজস্ব ক্ষতি সামলাতে শুরু হোক কাজকর্ম। মহারাষ্ট্র প্রসঙ্গে গতকাল রাহুল বলেছিলেন, ওখানে সরকারে থাকলেও সরাসরি সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার কংগ্রেসের কম। তবে কেন্দ্রের আর্থিক সাহায্য ছাড়াই মহারাষ্ট্র যা করছে, তা প্রশংসনীয়। শিবসেনার সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে আজ রাহুলের ওই বক্তব্যের ভিডিও জারি করা হয়েছে। তবুও তারই মধ্যে শরিক নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন উদ্ধব।