বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
মহারাষ্ট্রে সংক্রমণের শিকার সংখ্যার হিসেবে প্রায় ৫৫ হাজার। মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭৯২ জনের। রাজ্যের মোট আক্রান্তের ৬২ শতাংশেরও বেশি রয়েছে বাণিজ্যনগরী মুম্বইতে। সংখ্যাটা ৩৩ হাজারের কাছাকাছি। প্রায় ১০ দিনে সেখানে আক্রান্ত সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে। এই পরিস্থিতি বজায় থাকলে জুনে মুম্বইতে সংক্রামিতের সংখ্যা এক লক্ষ ছুঁতে পারে। বৃহন্মুম্বই পুরসভার কমিশনার আইএস চাহাল জানিয়েছেন, এখন মুম্বইতে ২৩ হাজার সক্রিয় আক্রান্ত রয়েছেন। আশঙ্কা ছিল সংখ্যাটা মে’র শেষে ৪০ হাজারে দাঁড়াতে পারে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। ১৫ জুনের মধ্যে মুম্বইেয়র হাসপাতালগুলিতে ১ লক্ষ বেড তৈরি হবেই। তবে ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি নিয়ে রাজনৈতিক জলঘোলা শুরু হয়েছে। মন্ত্রকের হিসেবে, তামিলনাড়ুতে আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ হাজার ৭২৮। গুজরাতে ১৪ হাজার ৮২১ জন, দিল্লিতে ১৪ হাজার ৪৬৫ জন। রাজধানী দিল্লিতে এদিন ৭৯২ জনের নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। যা এপর্যন্ত একদিনে সর্বাধিক। এদিন বিকেলে রাজ্য সরকারের দেওয়া তথ্য বলছে, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ২৫৭। মৃত বেড়ে হয়েছে ৩০৩ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের ওয়েবসাইটে অবশ্য সকালের পর কোনও আপডেট করা হয়নি।
মধ্যপ্রদেশে আক্রান্ত দ্বিগুণ হওয়ার সময় অনেক বেড়েছ বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। জানিয়েছেন, দেশে সংক্রামিত দ্বিগুণ হচ্ছে গড়ে ১৫.৪ দিনে। সেখানে মধ্যপ্রদেশে এই হার ২১ দিন। ইন্দোরেও মৃত্যুহার কমেছে বলে তাঁর বৈঠকে দাবি করেছেন আধিকারিকরা। দেশে আটকে থাকা মানুষ ফিরে আসায় সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ছে। অরুণাচল প্রদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। এদিনও সিআইএসএফ-এর ২২ জনের দেহে সংক্রমণ ধরা পড়েছে বলে খবর। ছবি: পিটিআই