রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক এবং রেলমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত তিনটি বিষয় নিয়ে উদ্বেগ রয়েই যাচ্ছে। কলকাতা, মুম্বই, চেন্নাইতে লোকাল ট্রেন এবং অন্যত্র অসংরক্ষিত প্যাসেঞ্জার ট্রেন, বিভিন্ন শহরে মেট্রো রেল স্বাভাবিক করা এবং হোটেল চালু করা। কেন্দ্র এবং রাজ্য এই তিনটি বন্ধ হয়ে থাকা পরিষেবা চালু করা নিয়ে সবথেকে বেশি উদ্বিগ্ন ও দ্বিধায় পড়েছে। জানা যাচ্ছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গতকাল ব্যাঙ্ক লোন পরিশোধ স্থগিত রাখার সময়সীমা আরও তিনমাস সম্প্রসারিত করার পর অনুমান করা হচ্ছে, লকডাউন তুলে দিয়ে প্রতিটি সেক্টরকেই আগামী মাস থেকে ঢালাও ছাড় দেওয়া হবে এরকম সম্ভাবনা নেই। সতর্কতা হিসেবে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি থাকছেই। সেই তালিকা তৈরি করার জন্যই ২৫ তারিখের পর রাজ্যগুলির সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার আলোচনা করবে।
ধীরে ধীরে প্রায় প্রতিটি রাজ্যের প্রধান শহরগুলি স্বাভাবিকতার দিকে অগ্রসর হলেও বাণিজ্য ও শিল্পক্ষেত্রের স্বাভাবিকতা ফিরবে একমাত্র বিমান চলাচল শুরু হলে। ১ জুন থেকে বিমান চালু হচ্ছে। কিন্তু অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের সঙ্গে রাজ্যগুলির মতান্তর শুরু হয়েছে যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা নিয়ে। দেশের ৬টি রাজ্য চাইছে অভ্যন্তরীণ বিমান পরিবহণ চালু হলেও সব যাত্রীকেই ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হোক। কেন্দ্রীয় সরকার সেটা চাইছে না। তাদের যুক্তি, প্রথমত একমাত্র সেই যাত্রীদেরই বিমানে ওঠার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, যাদের শরীরে কোনও অসুস্থতা নেই। আর দ্বিতীয়ত আরোগ্য সেতু অ্যাপেও তাদের গ্রিন স্ট্যাটাস যদি দেখায়, তাহলে আর অযথা ওই যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনে রাখার অর্থ হয় না।