গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ব্লগে রাজন লিখেছেন, রাজকোষের স্বাস্থ্য ভালো নয়। তবে তা সত্ত্বেও গরিব মানুষের জন্য টাকা ঢালাই এই মুহূর্তে একমাত্র রাস্তা। আমেরিকা বা ইউরোপের দেশগুলির বিনা ভয়ে জিডিপির বাড়তি ১০ শতাংশ খরচ করার সামর্থ রয়েছে। কিন্তু ভারতকে বিশাল আর্থিক ঘাটতি নিয়ে এই সঙ্কটের মুখে পড়তে হয়েছে। তা সত্ত্বেও বাড়তি খরচ করতে হবে। গরিব ও নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষ কাজে যেতে পারছেন না। তাঁরা যাতে বেঁচে থাকতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে একযোগে কাজ করতে হবে। আগামী কয়েক মাস গরিব পরিবারগুলির কাছে সরাসরি টাকা পৌঁছে দিতে হবে। সেটা না করার ফল ইতিমধ্যেই আমরা দেখেছি। পরিযায়ী শ্রমিকদের স্রোত নেমেছিল রাস্তায়। হাতে টাকা না থাকলে রুটিরুজির সংস্থানে ফের লকডাউন ভাঙবে মানুষ। দীর্ঘদিন লক ডাউন করে রাখা কঠিন হবে। যেসব জায়গায় সংক্রমণ কম, সেখানে কীভাবে গতিবিধি শুরু করা যায়, তা ভাবতে হবে আমাদের। এবং এজন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা প্রয়োজন।