কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গ্রিডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পাওয়ার সিস্টেম অপারেশন করপোরেশন লিমিটেডের তথ্য অনুযায়ী, সাধারণ অবস্থার তুলনায় ২-৪ মিনিটের জন্য ১২-১৩ গিগাওয়াট লোড কমবে। আবার ৯টা ৯ মিনিট পর ২-৪ চার মিনিটের মধ্যে তা ফিরিয়ে আনতে হবে। মূলত হাইড্রো এবং গ্যাসীয় উত্স থেকেই তা সামাল দেওয়া হবে। এদিকে, পরিস্থিতি সামাল দিতে একাধিক পদেক্ষপ নিচ্ছে স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টারগুলিও। উত্তরপ্রদেশের বিদ্যুৎ দপ্তর জানিয়েছে, রবিবার রাত ৮টা-৯টা লোডশেডিং রাখা হবে। একই পথে হাঁটতে চলেছে তামিলনাড়ুও। তবে, ৯ মিনিটের জন্য আলো বন্ধ করলে গুজরাতে তার কোনও প্রভাব পড়বে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন এক আধিকারিক। অন্যদিকে, রবিবার রাতে প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালানোর সময় হাতে অ্যালকোহলযুক্ত স্যানিটাইজার ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছে ভারতীয় সেনা। প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির কারণে পাওয়ার গ্রিডে সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হতেই সমালোচনায় সরব হয়েছে বিরোধীরা। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী গোটা কর্মসূচি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর কথায়, ভারতকে করোনা মুক্ত করতে যথেষ্ট পরিমাণ পরীক্ষায় করা হচ্ছে না। সেই সময় আকাশের দিকে টর্চ বা মোবাইলের আলো ধরে কোনও লাভ হবে না।