বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
সূত্রের খবর, মন্ত্রকের দুই রাষ্ট্রমন্ত্রী পালা করে থাকছেন। এক রাতে রাই অফিসে থাকছেন তো পরের রাতে রেড্ডি। বাড়ি অবশ্য দু’জনের কেউই যাচ্ছেন না। যুগ্মসচিব পর্যায়ের অফিসাররাও থাকছেন রাতে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে দুটি নির্দিষ্ট টিম তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। একটি টিম যোগাযোগ রেখে চলেছে কেন্দ্র, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ও বিভিন্ন রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে। প্রতিটি রাজ্য তো বটেই, এই টিমের হাতে রয়েছে বিশ্বের প্রতিটি দেশের করোনা আপডেট। চার্ট, গ্রাফ দেখে এই টিম এক মুহূর্তে বলে দিতে পারবে বিশ্বের যে কোনও দেশের তুলনায় ভারতের অবস্থান কেমন। আবার কোন রাজ্যের কী পরিস্থিতি তার আলাদা ম্যাপ রেডি। তথ্য বিশ্লেষণ করে এই টিম বলে দিতে পারবে দেশের করোনা পরিস্থিতি ঠিক কোন অবস্থায় রয়েছে। অন্য টিমের দায়িত্ব প্রত্যেক রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে এলাকা ভিত্তিক সমস্যার সমাধান করা। এই টিমের এক আধিকারিক জানান, প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে ফোন আসছে। এক একজনের এক একরকম সমস্যা। কেউ স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তো কেউ লকডাউন নিয়ে। এখন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সঙ্গে ধারাবাহিক যোগাযোগ রাখাটা জরুরি।
তবে শুধু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকই নয়, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও শ্রমমন্ত্রকের আধিকারিকরাও রয়েছেন কন্ট্রোল রুমে। এই সব মন্ত্রকের মন্ত্রীরাও আধিকারিকদের সঙ্গে সমন্বয় রাখছেন। সবমিলিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করোনা ভাইরাস মোকাবিলা করছে মোদি সরকার।