রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
তিনি বলেন, থানায় অভিযোগ জানালে পুলিস এসে হয়তো তাঁর স্বামীকে তুলে নিয়ে যাবে। তারপরই ফের বাড়িতে ওই মহিলাকে অত্যাচারের মুখে পড়তে হবে। এছাড়া, লকডাউন চলায় অনেকেই থানাতেও যেতে পারছেন না। পাশাপাশি, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাপের বাড়িতে ফিরে যাওয়াও অনেকের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তাই মুখ বুঝে সব কিছু সহ্য করছেন তাঁরা। বিভিন্ন মহিলা সংগঠনের কাছেও এই নিয়ে একাধিক অভিযোগ জমা পড়ছে বলে খবর। অভিযোগকারী অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন অল ইন্ডিয়া প্রগ্রেসিভ উইমেনস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক কবিতা কৃষ্ণণ। তিনি বলেন, যাঁরা যোগাযোগ করেছেন তাঁদের প্রত্যেকেই একটা কথা বলেছেন, লকডাউন ঘোষণা হবে জানলে সময় থাকতে তাঁরা বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসতেন। এখন যেভাবেই হোক, নির্যাতিতাদের সাহায্য ও উদ্ধার করতে হবে। লকডাউনের জেরে পরিস্থিতি চরমে পৌঁছেছে। একই মত মহিলা ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করা সহেলির সদস্য বাণী সুব্রহ্মণ্যমেরও। তাঁর কথায়, ঘরে দীর্ঘদিন আটকে থাকার ফলে অনেকেই মাথা ঠিক রাখতে পারছেন না। তার মধ্যে এ ধরনের হিংসাত্মক আচরণ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।