পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তবে শুধুমাত্র চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীই নয়। ইএসআইসির অন্যান্য কর্মী এবং পেনশনপ্রাপকেরাও যাতে সময়মতো এই মাসের বেতন ও পেনশন পান, তাও সুনিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তিতে। এক্ষেত্রে স্যালারি বিল এবং পেনশন সংক্রান্ত অন্যান্য কাগজপত্র যাতে অনলাইন ব্যবস্থায় যথাসময়ে নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে যায়, তারও নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে কর্মচারী রাজ্য বিমা নিগমের পক্ষ থেকে। অন্যদিকে, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে দু’দিন আগেই গ্রাহকের কর্মচারী প্রভিডেন্ট ফান্ড (ইপিএফ) অ্যাকাউন্ট থেকে যে সর্বাধিক ৭৫ শতাংশ অর্থ তুলতে পারার ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, ইতিমধ্যেই ১৯৫২ সালের ইপিএফ অ্যাক্টে সংশোধনীর সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রকের আওতাধীন কর্মচারী ভবিষ্যনিধি সংগঠন (ইপিএফও)। সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই সংশোধনের ফলে একজন গ্রাহক এখন থেকে তাঁর সর্বোচ্চ তিন মাসের মূল বেতন ও মহার্ঘ ভাতার সমতুল অর্থ অথবা ৭৫ শতাংশ অর্থ তাঁর ইপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে তুলে নিতে পারবেন। সেই টাকা তাঁকে আর সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টে ফেরত দিতে হবে না। কোনও গ্রাহক যদি এই সংক্রান্ত আবেদন করেন, তাহলে যাতে দ্রুততার সঙ্গে তার সুরাহা করা যায়, সেই ব্যাপারে আঞ্চলিক কার্যালয়গুলিকেও নির্দেশ দিয়েছে ইপিএফও। পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, এই উদ্দেশ্যে আজই অনলাইন ক্লেম ফাইলিং পরিষেবা চালু করা হয়েছে। আবেদন জমা দেওয়ার তিনদিনের মধ্যেই সেই টাকা তোলার অনুমতি দেবে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক।