পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
লন্ডন থেকে দেবাঞ্জন মণ্ডল বলেন, করোনা ভাইরাস কার্যত গোষ্ঠী সংক্রমণে পরিণত হতে শুরু করেছে। এই দেশে প্রতিদিন গড়ে ১০০ জন করে মারা যাচ্ছে। অবস্থা এমনই যে, এখানে লকডাউনের সময়সীমা ৬ মাস পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে। ইতিমধ্যেই আমাদের কাছে টাকা ফুরিয়ে আসছে। এইভাবে লকডাউন চললে আমরা না খেতে পেয়ে মরে যাব। এই খবরে চিন্তার ভাঁজ ডোমজুড়ের শ্রীমানী পাড়ার মণ্ডল বাড়িতে। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে দেবাঞ্জনের বাবা মনোরঞ্জন মণ্ডল বলেন, ওখানে এমনই অবস্থা যে, টাকা পর্যন্ত পাঠানো যাচ্ছে না। খাবারের অভাব দেখা দিচ্ছে। কেন্দ্র যাতে ছাত্রদের ফেরানোর ব্যবস্থা করে, সেই আবেদন করা হচ্ছে। করোনা ভাইরাস আতঙ্কে অনেক ভারতীয়ই ইতিমধ্যেই লন্ডন থেকে কলকাতা বা দেশের অন্যান্য প্রান্তে ফিরেছেন। তবে কেন দেবাঞ্জনদের মতো গবেষকরা ফিরতে পারলেন না? এনিয়ে প্রশ্ন করা হলে, দেবাঞ্জন ফোনে বলেন, যাঁরা ফিরেছেন, তাঁরা অনেক বেশি বিমান ভাড়া দিয়ে ফিরেছেন। অত টাকা আমাদের কাছে ছিল না, তাই ফিরতে পারিনি।