কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
আর্থিক দিক থেকে দুর্বল মানুষকে স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার জন্য দিল্লির আম আদমি সরকার মহল্লা ক্লিনিক গঠন করেছিল। মৌজপুরের মতো আরও অন্যান্য যে এলাকায় দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেশি সেখানে মহল্লা ক্লিনিকই ছিল অন্যতম ভরসা। সেখান থেকেই করোনা সংক্রমণ হওয়ায় প্রশাসন ও দিল্লিবাসীর কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা দিয়েছে। যদিও এখনই মহল্লা ক্লিনিক বন্ধ করা হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি এদিন জানান, মহল্লা ক্লিনিক বন্ধ করা হবে না। তবে আরও সতর্ক হয়ে মানুষকে পরিষেবা দিতে হবে।
দিল্লি হিংসার সময় জনবহুল এই মৌজপুরই সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আর এবার সেখানেই করোনা সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা প্রবল। কারণ জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করলে তা ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসন নির্দেশ দিয়েছে, গত ১২ থেকে ১৮ মাচের মধ্যে যাঁরা যাঁরা ওই মহ ল্লা ক্লিনিকে গিয়েছিলেন, তাঁদের ১৫ দিনের জন্য হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।