খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
তাহলে সঙ্কট কোথায়? গ্যাস ডিলারদের একাংশ বলছেন, যে গাড়ি গুলিতে গ্যাস সরবরাহ করা হয়, তাদের ড্রাইভাররা নানান দাবি-দাওয়ায় কাজ বন্ধ করেছেন। তাই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। এদিকে গাড়িচালকদের দাবি, তাঁদের পর্যাপ্ত মাস্ক ও স্যানিটাইজার সরবরাহ না করায় তাঁরা কাজে যোগ দিতে পারবেন না। তবে ডিলারদের একাংশ অভিযোগ করছেন, বাড়তি কিছু দাবি তুলে শাসকদলের গুটি কয়েক নেতার উস্কানিতেই ড্রাইভারদের একাংশ কাজ বন্ধ করেছেন। রাজ্য সরকার যদি এই ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ না করে, তাহলে রাজ্যজুড়ে গ্যাসের সঙ্কট আরও ভয়ঙ্কর দিকে যাবে বলেই জানাচ্ছেন ডিলারদের একাংশ। অল ইন্ডিয়া এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটর অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাডিশনাল জেনারেল সেক্রেটারি বিজন বিশ্বাস বলেন, যে সমস্ত কর্মী বাড়ি বাড়ি গ্যাস ডেলিভারি করেন, তাঁদের বেশিরভাগই বিভিন্ন গ্রাম ও শহরতলি থেকে আসেন। তাঁরা কাজের জায়গায় আসতে না পারায় সঙ্কট ক্রমশ বাড়ছে। পাশাপাশি রয়েছে ড্রাইভারদের সমস্যাও। সিলিন্ডার বটলিং প্ল্যান্টগুলো সচল থাকলেও আমরা এই ব্যাপারে নিরুপায়। তাই সঙ্কট কবে কাটবে এখনই বলা সম্ভব নয়।