রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এমন জটিল পরিস্থিতিতে খাবার নষ্ট হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে। মিল্ক বাস্কেট গ্রাহকদের মেসেজ পাঠিয়ে জানিয়েছে, তাদের বাধ্য হয়ে প্রায় ১৫ হাজার লিটার দুধ এবং ১০ হাজার কেজি সব্জি ফেলে দিতে হয়েছে। অচলাবস্থার ফলে গুরুগ্রাম, নয়ডা এবং হায়দরাবাদে লকডাউনের দ্বিতীয় দিনেও তারা গ্রাহকদের কাছে সামগ্রী পৌঁছে দিতে পারেনি।
ই-কমার্সের মতো ছোট বড় রেস্তোরাঁও একই কারণে বিপাকে পড়েছে। ‘বেকিং ব্যাড’ নামে দিল্লির একটি পিৎজা ডেলিভারি সংস্থার কর্ণধার অর্জুন জয়সওয়াল জানান, তাঁদের কর্মীদের কাজে আসার পথে পুলিসি হেনস্তার মুখে পড়তে হচ্ছে। কোথাও লাঠিচার্জ করা হচ্ছে। আবার কোথাও পরিচয়পত্র দেখাতে গেলে পুলিস মোবাইল কেড়ে নিচ্ছে। গোটা বিষয়টিকে ‘চূড়ান্ত অব্যবস্থা’ বলেই ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
মাত্রাছাড়া অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে দিল্লির প্রশাসন। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সাংবাদিক সম্মেলনে লকডাউন চলাকালীন ই-কমার্স সংস্থার ডেলিভারি এজেন্টদের ই-পাস দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। পাশাপাশি, দিল্লি পুলিসের জনসংযোগ আধিকারিক এমএস রণধাওয়া জানান, যে সমস্ত পুলিসকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে, গুরুগ্রাম পুলিস ইতিমধ্যেই ট্যুইট করে পুলিসকর্মীদের ডেলিভারি সার্ভিস সচল রাখতে সাহায্য করার নির্দেশ দিয়েছে।