দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে স্কুলের প্রিন্সিপাল জ্যোতিরানি বলেন, স্কুলকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে। আনুমানিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা। তবে, ঘটনার সময় স্কুল বন্ধ ছিল। স্কুল চলার সময় হামলা হলে কী হতো, তা ভেবেই আঁতকে উঠছি। পার্শ্ববর্তী বেশ কয়েকটি স্কুলও একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এক নিখোঁজ স্কুলছাত্রীর হদিশ মেলেনি। তার বাড়ি সোনিয়া বিহারে। গত সোমবার থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিস সূত্রে খবর, খেজুরি খাস এলাকার একটি স্কুলে পড়ে ওই ছাত্রী। সোমবার তার পরীক্ষা ছিল। কিন্তু, ওই এলাকায় অশান্তি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে তুমুল উদ্বেগে তার বাবা-মা। থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছেন তাঁরা। ওই ছাত্রীর বাবা বলেন, সোমবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ওকে স্কুল থেকে আনতে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, রাস্তায় ঝামেলা শুরু হওয়ায় আমি আটকে পড়ি। তারপর থেকে মেয়ের কোনও খবর নেই। পুলিস জানিয়েছে, অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ওই কিশোরীকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
অন্যদিকে, মৌজপুরের বিজয় পার্কের এক বাসিন্দাও দু’দিন ধরে তাঁর পরিবারের সদস্যদের কোনও খোঁজ পাচ্ছেন না। ওই ব্যক্তি জানান, দুই ছেলে মদিনা মসজিদের কাছে শিববিহারে মঙ্গলবার রাত থেকে আটকে রয়েছে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছি না। শেষবার যখন কথা হয়েছে, ওরা বলছিল কিছু লোক বাড়ি ঘিরে রেখেছে। প্রাণ বাঁচাতে ছেলেরা সেখান থেকে পালিয়ে যায়। কিন্তু, এখন কোথায় আছে, কীভাবে আছে, কিছুই বুঝতে পারছি না। একরাশ উত্কণ্ঠা তাঁর গলায়। গোটা বিষয়টি পুলিসকে জানিয়ে সাহায্যের আর্তি জানিয়েছেন ওই ব্যক্তি।