দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
রাজ্য পর্ষদের উদ্দেশে সিপিসিবির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আর এস প্রসাদ বলেন, ‘দূষণ নিয়ন্ত্রণ আইন মোতাবেক, (গঙ্গা) দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ইউপিপিসিবিকে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’ সিপিসিবির আর এক অফিসার বলেন, বিভিন্ন নালা থেকে এলাকার বর্জ্য সরাসরি গঙ্গা এবং তার বিভিন্ন শাখা নদীতে গিয়ে মিশছে। এছাড়া বহু শিল্পাঞ্চলের বর্জ্যও নালায় মিশে সরাসরি গঙ্গার জলে গিয়ে পড়ছে। সেকারণেই জলের মান প্রবল সঙ্কটের মুখে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, দূষণ নিয়ন্ত্রণে সব রাজ্য সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে এবং শিল্পাঞ্চলগুলির বিরুদ্ধে আরও কঠোর হতে হবে। জানা গিয়েছে, গঙ্গা দূষণ রুখতে ইউপিপিসিবির সঙ্গে আলোচনার পর কেন্দ্রীয় পর্ষদ উত্তরপ্রদেশে হাজারেরও বেশি শিল্পাঞ্চলের তালিকা তৈরি করেছে, যেগুলির বর্জ্য গঙ্গা বা তার শাখা নদীগুলিতে সরাসরি মিশছে। এছাড়া গত বছরের মার্চ থেকে শুরু করে উত্তরপ্রদেশের ২৪টি নালাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে ২২টি কানপুর এবং দু’টি উন্নাওয়ে রয়েছে। এই ২৪টি নালার মাধ্যমে গঙ্গার জলে সরাসরি বর্জ্য মিশছে। তার মধ্যে কানপুর-শীতলা বাজার, ওয়াজিদপুর, ভুদিয়া ঘাট এবং রতনপুর এলাকার নালা দিয়ে শিল্পাঞ্চলের বর্জ্য বাহিত হয়ে গঙ্গার জলকে দূষিত করছে। এবার সেই শিল্পাঞ্চলগুলির বিরুদ্ধেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদকে নির্দেশ দিল সিপিসিবি।