কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত তিন দিন ধরে জ্বলছে দিল্লি। রোজই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এই নিয়ে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে চাপানউতোর চললেও, নীরবতা বজায় রেখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আতিথেয়তায় ব্যস্ত ছিলেন তিনি। দিল্লি নিয়ে একটিও শব্দ খরচ করতে দেখা যায়নি তাঁকে। বুধবার ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘শান্তি ও সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতির মূল কথা। দিল্লির ভাই-বোনেদের কাছে অনুরোধ, সর্বদা শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্ব বজায় রাখুন। দ্রুত দিল্লিতে শান্তি এবং স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসা জরুরি।’ এতদিন কেন মুখ খোলেননি, এই নিয়ে বিরোধীদের সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তার জবাবে এদিন ট্যুইটারে মোদি লিখেছেন, ‘দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছি আমি। অতি দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা এবং শান্তি ফিরিয়ে আনতে পুলিস এবং অন্য সংস্থাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় কাজ করছে।’