পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সূত্রের দাবি, গত ডিসেম্বরে এলাহাবাদে দেশের সাধু-সন্তদের নিয়ে মহাসম্মেলনের আয়োজন করেছিল ভিএইচপি। হিন্দু সমাজের সাধকদের দাবি, ২০২৪ সালের মধ্যে রামমন্দির নির্মাণের কাজ শেষ করতে হবে। কেননা, ওই বছরই পূর্ণ মহাকুম্ভ। ১২ বছর অন্তর এই পূণ্য তিথি পড়ে। সেই সূত্রে ২০২৪ সালের ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তির দিন জনসাধারণের জন্য রামমন্দিরের দরজা খুলে দেওয়ার দাবি তুলেছেন সাধুরা। এ প্রসঙ্গে ভিএইচপির সর্বভারতীয় সহ-সম্পাদক জানান, সাধুদের এই দাবি আমরা কেন্দ্রীয় সরকার এবং ট্রাস্টের কাছে তুলে ধরব। কারণ, হাজার হাজার সাধু এবং ভক্তদের আত্মবলিদান রয়েছে এই মন্দির গঠনে। স্বভাবতই তাঁদের যোগ্য সম্মান দেওয়ার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার এবং ট্রাস্টের কাছে আর্জি জানাবে ভিএইচপি। শচীনবাবুর দাবি, গোটা দেশের পাশাপাশি বাংলার প্রতিটি গ্রাম থেকে একজন করে প্রতিনিধি নির্বাচন করবে এই হিন্দু সংগঠন। যাঁরা সংশ্লিষ্ট গ্রাম কিংবা মহল্লায় মন্দির নির্মাণের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। ভিএইচপি’র তরফে তাঁদের অযোধ্যায় নিয়ে গিয়ে কাজ সহ নানা বিষয়ে হাতে-কলমে দেখানো হবে। পরবর্তী সময়ে তাঁরাই সমাজের মধ্যে মন্দির নির্মাণের সাতকাহন তুলে ধরবেন।