কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, মধ্যস্থতার মাধ্যমে শাহিনবাগ সমস্যার সমাধানের সম্ভাবনা ক্রমশই ক্ষীণ হচ্ছে। আজ, শনিবার আলোচনার চতুর্থ দিনেও শাহিনবাগ নিয়ে কোনও রফাসূত্র বেরয়নি। পরিবর্তে শাহিনবাগের প্রতিবাদীরা ফের সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত মধ্যস্থতাকারীদের জানিয়ে দিয়েছেন, কেন্দ্রকে আগে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ), এনআরসি, এনপিআর প্রত্যাহার করতে হবে। যে মুহূর্তে সরকার তা তুলে নেবে, ঠিক তখনই অবস্থান বিক্ষোভের রাস্তা থেকেও সরে আসবে শাহিনবাগ। কার্যত কিছুটা মেজাজ হারিয়েই মধ্যস্থতাকারীদের অন্যতম সাধনা রামচন্দ্রন আজ শাহিনবাগের অবস্থান মঞ্চে বলেন, ‘একটা কথা গোড়াতেই স্পষ্ট করে দিতে চাই। শাহিনবাগের আন্দোলন ভেঙে দিতে আমরা এখানে আসিনি। শাহিনবাগ কায়েম রহে। আমরা সরকারি প্রতিনিধিও নই। সুপ্রিম কোর্ট আমাদের শুধুমাত্র রাস্তা খোলার ব্যাপারে কথা বলতে বলেছে। তাই শুধু তা নিয়েই আমরা কথা বলতে চাই।’ নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকার পাশাপাশিই আজ বিক্ষোভরতরা দাবি করেছেন, তাঁদের ২৪ ঘণ্টার নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে পুলিসকে। জবাবে আইনজীবী সাধনা রামচন্দ্রন, সঞ্জয় হেগড়েরা তাঁদের জানিয়েছেন, ‘বল এখন প্রতিবাদীদের কোর্টেই রয়েছে। আন্দোলনকারীদের দাবিদাওয়া সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়ে দেওয়া হবে।’