কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বলা হয়েছে, সাধ্যের মধ্যে থাকা ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে এই সহায়তা প্রদান করা হবে। কিন্তু যে সর্বোচ্চ সীমা ধার্য করা হয়েছে তার মধ্যে দেড় কোটি টাকা থেকে ২ কোটি টাকার ফ্ল্যাটও আছে। মুম্বইয়ের ক্ষেত্রে ধার্য করা হয়েছে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত ফ্ল্যাটের দাম হলে সেই ফ্ল্যাট নির্মাণকারী আবাসন সংস্থা আর্থিক সহায়তা পাবে। অন্যদিকে, ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি এবং অন্য মেট্রোপলিটনের ক্ষেত্রে দেড় কোটি টাকা দামের ফ্ল্যাটের ঊর্ধসীমা। এখানেই প্রশ্ন উঠেছে যেসব ফ্ল্যাটের দাম দেড় কোটি থেকে ২ কোটি টাকা তাদের কীভাবে অ্যাফোডেবল প্রাইস রেঞ্জ হিসেবে ধার্য করা হচ্ছে। বলা হয়েছে, একটি প্রকল্পের জন্য সর্বোচ্চ যে আর্থিক প্যাকেজ দেওয়া হবে, সেটি হল ৪০০ কোটি টাকা। যে আবাসন প্রকল্পের ফ্ল্যাটের দাম ২ কোটি টাকা, সেই প্রকল্প সমাপ্ত করতে ৪০০ কোটি টাকা কোনও কাজেই আসবে না। সুতরাং সেই সব প্রকল্প স্থগিত হয়ে.থাকছে। কারণ, ওইসব প্রকল্পে অর্ধেক তৈরি হয়ে যাওয়ার পর ফ্ল্যাটের দাম কমানো সম্ভব নয়। আবার আর্থিক সহায়তার পরিমাণ ৪০০ কোটি টাকার বেশি করাও সম্ভব নয়। অর্থমন্ত্রকের কাছে বহু আবাসন প্রকল্প আবেদন করেছে, এই রিয়াল এস্টেট প্যাকেজ পাওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা কী সেটা জানার জন্য। অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, কোন কোন প্রকল্প আবাসন সংস্থার টাকা নয়ছয়ের কারণে থমকে রয়েছে সেটা বিচার করে আর্থিক প্যাকেজ দেওয়া হবে। সেটা যাচাই করা বিপুল সময়সাপেক্ষ। সেই কারণেই আগামী মাসে আবার রিয়াল এস্টেট সংক্রান্ত বৈঠক ডাকা হচ্ছে। অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন করে একটি বিধি নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা হবে। তার আগে দেখা হবে মোট কত আবেদন এসেছে এবং কোন আবেদন যোগ্যতাসম্পন্ন।