কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলনে সেনাপ্রধান দাবি করেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী লিঙ্গ সমতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে চিরদিনই চ্যাম্পিয়ন। এখন পার্মানেন্ট কমিশনে মহিলাদের নিয়োগের নির্দেশ আমাদের আরও এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ম, বর্ণ, জাতি বা লিঙ্গের ভিত্তিতে ভারতীয় সেনা কোনওদিনই বৈষম্য করে না। ১৯৯৩ সাল থেকে মহিলা অফিসার নিয়োগ চলছে। এটাই সেনাবাহিনীর প্রকৃত রূপ। আমি আশ্বস্ত করছি, মহিলা অফিসার সহ প্রত্যেক কর্মীকে দেশের সেবায় সমান সুযোগ দেবে ভারতীয় সেনাবাহিনী। ইতিমধ্যেই সেই প্রক্রিয়া শুরু গিয়েছে।’
সোমবার সুপ্রিম কোর্টে রায় ঘোষণার আগে কেন্দ্রীয় সরকার দাবি করেছিল, পুরুষ জওয়ানরা মহিলা কমান্ডিং অফিসারদের নির্দেশ নাও মানতে পারেন। শুধু তাই নয়, মাতৃত্ব, পরিবার বা সন্তানের প্রতি মহিলাদের দায়িত্ব পালন আরও মুশকিল হয়ে পড়তে পারে। এরপরই বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, ‘এইসব বস্তাপচা মনোভাবের মূলে রয়েছে প্রাচীন সামাজিক ধারণা। যেখানে পরিবারের দায়িত্ব শুধু মহিলাদের নিতে বলা হয়েছে। নারী-পুরুষের ফারাক শুধু মান্ধাতার আমলের মানসিকতাই নয়, সাংবিধানিক দিক থেকেও ভুল। ভারতীয় সংবিধান সরকারি চাকরিতে সবার সমান অধিকার দিয়েছে।’