দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
বিশেষ সিবিআই বিচারক সঞ্জীব আগরওয়াল এদিন তদন্তকারী অফিসার অজয়কুমার বাসিকে ২৮ ফেব্রুয়ারি আদালতে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আদালতে তাঁকে কেস ডায়েরির ব্যাখ্যা দিতে হবে। আদালত এদিন আরও বলে, এই মামলার আরও এক অভিযুক্ত আইনজীবী সুনীল মিত্তলকে ‘মিশন ইমপসিবল’ ও জেমস বন্ড’ সিনেমাগুলির মতো কল্পকাহিনীর চরিত্রের মতো মনে হচ্ছে। তাঁর প্রতি এত প্রশ্রয় দেখানো হচ্ছে কেন? মিত্তলের জামাতা সোমেশ্বর প্রসাদ প্রসঙ্গেও কড়া ভাষার প্রয়োগ করেছে আদালত। সিবিআইয়ের উদ্দেশে বিচারক বলেন, যিনি সহযোগিতা করছেন না, তাঁকেই বা আপনারা এত প্রশ্রয় দিচ্ছেন কেন?
এই মামলায় গত বুধবারও সিবিআইয়ের তদন্তের প্রক্রিয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল আদালত। সোমেশ্বর প্রসঙ্গে আদালতের প্রশ্ন ছিল, বৃহত্তর ভূমিকা থাকা অভিযুক্তরা কেন বিনা বাধায় ঘুরে বেড়াচ্ছে? অথচ তদন্তকারী সংস্থাটি নিজেদের ডিএসপিকেই গ্রেপ্তার করছে। উল্লেখ্য, আস্থানার পাশাপাশি ডিএসপি দেবেন্দ্র কুমারকে সিবিআই ২০১৮ সালে গ্রেপ্তার করে। পরে জামিন পান। হায়দরাবাদের ব্যবসায়ী সতীশ সানার অভিযোগের ভিত্তিতে রাকেশ আস্থানার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিল সিবিআই। মাংস রপ্তানিকারী মইন কুরেশির বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের মামলার তদন্তে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ওঠে সিবিআইয়ের প্রাক্তন স্পেশাল ডিরেক্টর আস্থানার বিরুদ্ধে।