গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পাসোয়ান চিঠিতে লিখেছেন, ওয়ান নেশন, ওয়ান রেশন কার্ডের জন্য আলাদা করে কোনও কার্ড করতে হবে না। রাজ্যের দায়িত্ব কেবল আধারের সঙ্গে সংযোগ করা। এনআইসি অর্থাৎ ন্যাশনাল ইনফরমেটিক্স সেন্টার গোটা দেশের সঙ্গে রেশন কার্ডের যোগ সংক্রান্ত কাজ করবে। রেশন দোকানে যে ই-পস মেশিন থাকবে, সেখানে গ্রাহকরা কার্ড দিলেই বোঝা যাবে, কে রেশন তুলল। কোথায় তুলল। যদিও এই ওয়ান নেশন ওয়ান রেশন কার্ড ব্যবস্থায় এখনই রাজি নয় রাজ্য। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন মোতাবেক কেবলমাত্র প্রায়োরিটি হাউসহোল্ডই সস্তায় চাল, গম, দানাশস্য পায়। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের মন্ত্র হল, সকলের জন্য খাদ্য। তাই জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের বাইরে থাকা পশ্চিমবঙ্গবাসীকেও রাজ্য খাদ্য সুরক্ষা যোজনা ওয়ান এবং টু’য়ের মাধ্যমে রেশনে বাজারদরের চেয়ে সস্তায় চাল, গম দেওয়া হয়।
পাসোয়ান জানিয়েছেন, কাজের সন্ধানে এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে গ্রাহকরা গেলেও যাতে অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন, তার জন্যই এই ব্যবস্থা। কিন্তু এক রাজ্যের গ্রাহক অন্য রাজ্যে গিয়ে রেশন তুললে দোকানদারদের স্টক বজায় রাখার সমস্যা হবে বলে তাঁকে চিঠি দিয়েছে সারা ভারত রেশন দোকানদারবদের সংগঠন অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশন।