পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কাশ্মীর ইস্যুতে আগাগোড়াই নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরোধিতা করে এসেছেন লেবার পার্টির এমপি ডেবি। জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পর তিনি আরও সরব হন। প্রতিবাদপত্রও লেখেন। ‘অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ ফর কাশ্মীর’-এর প্রধান হিসেবেও দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। এদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে ডেবি জানিয়েছেন, এদিন সকাল ন’টার কিছু আগে তিনি দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামেন। ব্যক্তিগত কাজে এক সঙ্গীকে নিয়ে দু’দিনের সফরে তিনি ভারতে এসেছিলেন। থাকার কথা ছিল এক আত্মীয়ের বাড়িতে। বিমানবন্দরে ঢোকার পর ইমিগ্রেশন ডেস্কে রুটিনমাফিক ভিসা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেন। তখনই জানানো হয়, তাঁর ই-ভিসা খারিজ হয়ে গিয়েছে। তাঁর কথায়, ‘আমার ছবি তোলার পর একজন আধিকারিক কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে মাথা নাড়তে থাকেন। জানিয়ে দেন, আমার ই-ভিসা খারিজ হয়ে গিয়েছে। এরপর আমার পাসপোর্টটি নিয়ে ১০ মিনিটের জন্য তিনি গায়েব হয়ে যান। ফিরে এসে অত্যন্ত বিচ্ছিরিভারে চিৎকার করে বলেন, আমার সঙ্গে আসুন। এরপর আমাকে একটি ঘেরা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে লেখা ছিল ডিপোর্টি সেল। কিন্তু আমাকে বসতে বললেও আমি রাজি হইনি। আমার সঙ্গে কী করা হবে, তা বুঝতে পারছিলাম না। তাই চাইছিলাম, আশপাশের লোকেরা ব্যাপারটা দেখুন।’
এরপরই ডেবি তাঁর আত্মীয়কে ফোন করেন। ফোনে যোগাযোগ করেন ব্রিটিশ হাইকমিশনের সঙ্গেও। পাশাপাশি, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’-এর জন্যও আবেদন করেন। কিন্তু, তাঁর আবেদনে সাড়া দেওয়া হয়নি। এরপরই হতাশ ডেবি মন্তব্য করেন, এখন ফিরে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি। পুরো বিষয়টি নিয়ে হতাশ ডেবির সফরসঙ্গী হরপ্রীত উপলও।