মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
একইরকম অবাক লাজবন্তী। গত ন’বছর ধরে দিল্লিতে তিনি সাফাইয়ের কাজ করে চলেছেন। তাঁর কথায়, ‘কেউ আমাদের অবদান স্বীকার করে না। এই সরকার কিন্তু আলাদা। তারা শুধু আমাদের অবদান স্বীকারই করেনি, আমাদের সম্মানও দিয়েছে।’ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত গীতা দেবী আবার পুলিস আধিকারিক হতে চেয়েছিলেন। পরে তিনি দিল্লি সরকারের বাস মার্শাল হিসেবে কাজ শুরু করেন। শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়াকে অসাধারণ অভিজ্ঞতা হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।
২০ বছর ধরে দিল্লিতে বাস কন্ডাক্টরের কাজ করছেন গজরাজ সিং। শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়ে প্রথমে তাঁর মনে হয়েছিল, কেউ হয়তো মস্করা করছে। কেজরিওয়ালের আমন্ত্রণে আনন্দে তাঁর চোখে জল। গজরাজের কথায়, ‘এই আমন্ত্রণ পেয়ে আমি দারুণ খুশি। আমি পরিবারকে নিয়ে শপথ অনুষ্ঠানে এসেছি। তাঁরা সকলে আমার জন্য আজ গর্বিত।’