কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
আর্থিক মন্দা এবং কর আদায়ের পরিমাণ কম হওয়ার জেরে এবারের বাজেটে রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা ০.৫ শতাংশ বাড়িয়েছে কেন্দ্র। অভিযোগ, তা করতে গিয়ে এফআরবিএম আইনের ‘ফাঁক’কে হাতিয়ার করেছে কেন্দ্র। এবারের বাজেটে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের জিডিপির ৩.৮ শতাংশ রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মোদি সরকার। আগে সেই লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩.৩ শতাংশ। অর্থাৎ, ০.৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এরপরেই অভিযোগ ওঠে বাজেট পেশ করতে গিয়ে এফআরবিএম আইন লঙ্ঘন করেছে কেন্দ্র। এদিন সেই দাবি নস্যাৎ করে দেন অর্থমন্ত্রী।
রবিবার হায়দরাবাদে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের এক সভায় বক্তব্য রাখেন সীতারামন। সেখানে এফআরবিএম আইন লঙ্ঘন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট আইনকে মাথায় রেখেই যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তাই আমরা কখনই এফআরবিএম লঙ্ঘন করিনি। আমরা এই আইনকে এড়িয়ে কিছু করিনি। আর্থিক নীতি মাথায় রেখেই সবকিছু করা হয়েছে। যা অটলবিহারী বাজপেয়ি এবং মোদি সরকারের ‘ইউএসপি’। একইসঙ্গে দীর্ঘতম বাজেট বক্তৃতা নিয়ে যে বিস্তর সমালোচনা হয়েছে, এদিন তারও জবাব দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘অনেকে আমাকে বলেছেন, এটাই নাকি দীর্ঘতম বাজেট ভাষণ। কিন্তু তা নয়। আসলে জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে তৈরি করা এই লংগেস্ট প্রিপেয়ার্ড বাজেট। এবং তার জন্য আমাকে (দেশবাসী) মনে রাখবে।’