রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিকে, নির্ভয়া মামলার চারজন আসামির পৃথক ফাঁসির আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারও। এদিন সেই মামলার শুনানি চলাকালীন এজলাসে হঠাৎই অজ্ঞান হয়ে যান বিচারপতি আর ভানুমতী। তবে, দ্রুত তাঁর জ্ঞান ফিরে আসে। এজলাস থেকে তাঁকে নিজের চেম্বারে নিয়ে যান বেঞ্চের অন্যান্য বিচারপতি এবং আদালতের কর্মীরা। পরে হুইল চেয়ারে তাঁকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। পরে বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি এ এস বোপান্না জানান, রুদ্ধদ্বার আদালতে এই মামলার রায় দেওয়া হবে।
নির্ভয়া মামলায় বেশ কয়েকবার ফাঁসির দিন বদল করা হয়েছে। তারপরেও আইনি জটিলতায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা যায়নি। আশাহত হয়েছে নির্ভয়ার পরিবার। শেষপর্যন্ত গত ৩১ জানুয়ারি অনির্দিষ্টকালের জন্য ফাঁসি স্থগিত করে দিয়েছে আদালত। এখনও পর্যন্ত ফাঁসির দিন জানা যায়নি। কিউরেটিভ পিটিশন, তারপর ক্ষমাভিক্ষার আবেদন, তা খারিজের পর রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ, তা খারিজের পরও ১৪ দিন মানসিক প্রস্তুতির সময়— রীতিমতো আইনি ছকেই ফাঁসির দিন পিছিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে আসামিরা। দোষী মুকেশ সিংয়ের হাতে এখন আর কোনও আইনি বিকল্প নেই। অক্ষয় ঠাকুরের কিউরেটিভ পিটিশন, ক্ষমাভিক্ষার আর্জি খারিজ হয়ে গিয়েছে। এদিনের পর বিনয়ের হাতেও ফাঁসি থেকে বাঁচার কোনও রাস্তা রইল না। একমাত্র পবন গুপ্তা এখনও কিউরেটিভ পিটিশন ও ক্ষমাভিক্ষার আর্জি জানায়নি। সেই কারণেই এই মাসেও ফাঁসি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।