কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, জম্মু ও কাশ্মীরে বিনা অভিযোগে আটক নেতাদের মুক্তির ব্যাপারে সওয়াল করেছেন অ্যালিস। পাশাপাশি, মার্কিন কূটনীতিবিদদের উপত্যকায় স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরা করার ছাড়পত্র দেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। ওই প্রসঙ্গে মার্কিন কূটনীতিবিদ বলেন, ‘জম্মু ও কাশ্মীরে আংশিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা সহ যে সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তাতে আমি খুশি। ভারত সরকারের কাছে অনুরোধ আমাদের কূটনীতিবিদদের নিয়মিত সেখানে যাওয়ার ছাড়পত্র দেওয়া হোক। এবং কোনও অভিযোগ ছাড়া যে সমস্ত রাজনৈতিক নেতাদের আটকে রাখা হয়েছে, তাঁদের মুক্তির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হোক।’
গতবছর আগস্ট মাসে জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল করা হয়। সেই সঙ্গে, দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্র। জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ। তারপর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে রাজনৈতিক নেতাদের আটক করা, ইন্টারনেট ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি সহ একাধিক পদক্ষেপ নেয় প্রশাসন। এই নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয় গোটা দেশে। তারপর এই প্রথম বিদেশি প্রতিনিধিদলকে উপত্যকায় যাওয়ার অনুমতি দেয় কেন্দ্র। চলতি মাসে ১৫টি দেশের কূটনীতিবিদরা জম্মু ও কাশ্মীর সফরে গিয়েছিলেন। যদিও, তাঁদের সেখানে স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরা করতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছিল। ওই প্রতিনিধি দলকে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন তিন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতির সঙ্গে সাক্ষাত করতে দেওয়া হয়নি। সূত্রের খবর, সরকারের নির্দিষ্ট করে দেওয়া রাজনৈতিক নেতা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদেরই মুখোমুখি হয়েছিলেন কূটনীতিবিদরা।