নরেন্দ্র মোদি সব সময় ‘আচ্ছে দিন’-এর কথা বলেন। কিন্তু, বাস্তব চিত্র অন্য কথাই বলছে। সাহারানপুরে দলীয় প্রার্থী ইমরান মাসুদের হয়ে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তিনি বলেছেন, ‘দেশের মানুষ সরকারের কাছ থেকে ইতিবাচক পরিবর্তন আশা করেছিলেন।
পুত্রের জয় নিশ্চিত করেই ‘প্রেস্টিজ ফাইট’ জিততে চাইছেন অশোক গেহলট। রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ঝালোরে ছেলেকে জিতিয়ে নরেন্দ্র মোদিকেও দিতে চাইছেন বার্তা। কেন্দ্রটি যে গুজরাতের একেবারে লাগোয়া।
রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ১০ হাজার ক্যালেন্ডার ও ডায়েরি ছাপিয়েছে কংগ্রেস। ১২ পাতার সেই ক্যালেন্ডারের প্রতিটা পাতায় রয়েছে প্রিয়াঙ্কার ছবি। প্রতি মাসে তফসিলি জাতি-উপজাতি, অন্যান্য অগ্রসর শ্রেণী এবং উপজাতি সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট সমাজসেবীদের জন্ম ও মৃত্যু সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছেন, সাবিত্রীবাঈ ফুলে, জগদেও প্রসাদ, রামবাঈ আম্বেদকর, গুরু রাইদাস, সহেলদেব মহারাজ প্রমুখ। একইভাবে ইন্দিরা গান্ধীর ছবিযুক্ত ডায়েরির প্রথম পাতায় হিন্দিতে লেখা রয়েছে, ‘দরজায় কড়া নেড়ে সুযোগ কখনও হাতছানি দেয় না। আপনাকে সুযোগ তৈরি করে তাকে কাজে লাগাতে হবে।’ ডায়েরির প্রথম পাতায় সংবিধানের প্রস্তাবনা ছাপা হয়েছে। আর পরের পাতায় রয়েছে, দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে প্রিয়াঙ্কার লেখা চিঠি। যেখানে মহিলা, কৃষক, গরিব ও তরুণ প্রজন্মের জন্য কর্মীদের আওয়াজ তুলতে বলা হয়েছে।
এছাড়া, ‘গঙ্গো জনম কে খিলাপ আরএসএস আউর ভাজপা কে লোগ’ এবং ‘হাম কংগ্রেস কে লোগ’ নামে দু’টি পুস্তিকাও বিলি করবে কংগ্রেস। প্রথম বইটিতে আরএসএস এবং বিজেপিকে দেশবিরোধী বলে তুলে ধরা হয়েছে। স্বাধীনতা সংগ্রামে তাদের অংশগ্রহণ না করার কথাও বর্ণনা করা হয়েছে। অন্যদিকে, দ্বিতীয় বইটিতে বিজেপি ও আরএসএসের তোলা ১২টি প্রশ্নের বিস্তারিত জবাব দিয়েছে কংগ্রেস।
