গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গণতান্ত্রিক রীতি-নীতি লঙ্ঘন এবং বিধায়কদের মর্যাদা নিয়ে প্রকাশ্যে প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজ্যপাল। তারপরেই আরিফ মহম্মদের বিরুদ্ধে বিধানসভায় প্রস্তাব আনার সিদ্ধান্ত নেন বিরোধী দলনেতা রমেশ চেন্নিথালা। শনিবার কংগ্রেসের সেই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে রাজ্যপাল বলেন, ‘প্রত্যেকেরই নিজস্ব মতামত থাকবে। আমি এই রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। সরকারকে উপদেশ, পরামর্শ, উৎসাহিত এবং সতর্ক করাই আমার কাজ।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে শাসকদল বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ করার পর থেকেই কেরল সরকারের সঙ্গে আরিফের সংঘাত শুরু হয়েছে। তারপর রাজ্যপালকে অন্ধকারে রেখে সিএএর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। যার জেরে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত চরমে উঠেছে। এ প্রসঙ্গে আরিফ বলেন, আমাকে না জানিয়ে সিএএর বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক নয়।