কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
মধ্য রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এস বি গালান্দে গড়ে প্রতিদিন ৭২ জন বিনা টিকিটের রেলযাত্রীকে পাকড়াও করেছেন। ২০১৯ সালে মোট সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ২২ হাজার ৬৮০ জন। তবে তাঁর পাশাপাশিই মধ্য রেলের আরও তিন টিকিট চেকার আর্থিক জরিমানা বাবদ কোটি টাকা আদায় করেছেন বিনা টিকিটের রেলযাত্রীদের কাছ থেকে। যদিও তা গালান্দের ‘রেকর্ড’কে ছুঁতে পারেনি। বাকি তিনজনের মধ্যে মধ্য রেলের মুম্বই ডিভিশনে কর্মরত রবি কুমার আদায় করেছেন প্রায় ১ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা। সেন্ট্রাল রেলের সদর দপ্তরে কর্মরত দুই টিকিট টেকার এম এম শিন্ডে এবং ডি কুমার জরিমানা বাবদ আদায় করেছেন যথাক্রমে ১ কোটি ৭ লক্ষ ও ১ কোটি ২ লক্ষ টাকা।
আজ এ ব্যাপারে মধ্য রেলের সিনিয়র পিআরও এ কে সিং বলেন, ‘২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে সেন্ট্রাল রেলওয়ের আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫৫ কোটি ১৪ লক্ষ টাকা। যা গতবছর উল্লিখিত সময়ে ছিল প্রায় ১৩৫ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ এই বিপুল হারে জরিমানা আদায়ের জন্য মধ্য রেলের রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ। রাজস্ব আদায় বৃদ্ধিতে এই চার অফিসারেরও যে উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে, তা মানতেই হবে।’ মধ্য রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই এস বি গালান্দে সহ ওই চার টিকিট চেকারকে পুরস্কৃত করেছেন সংশ্লিষ্ট জোনের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) সঞ্জীব মিত্তল।