পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গণতন্ত্র রক্ষার বিশ্ব সূচকে ভারতের স্থান ১০ ধাপ নীচে নামার প্রসঙ্গেও মোদি সরকারকে চেপে ধরল কংগ্রেস। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ’র একটি শব্দ বন্ধনীকেই ব্যুমেরাং হিসেবে ব্যবহার করলেন প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র তথা অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। বললেন, যাদের হাতে আজ দেশ শাসনের ভার, তারাই আসলে ‘টুকরে টুকরে গ্যাং।’ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে। যেভাবে দেশের গণতন্ত্রর ওপর হস্তক্ষেপ হচ্ছে, তা সচেতন প্রতিটি নাগরিকের কাছে উদ্বেগের বিষয়। ভারত যেদিকে যাচ্ছে, গণতন্ত্র রক্ষার ওই বিশ্ব সূচক তা নিয়ে সতর্ক করেছে বলেই মন্তব্য করেছেন তিনি।
বিরোধীদের আবেদন সত্ত্বেও গতকাল সুপ্রিম কোর্ট সিএএ মামলায় আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি। তাই বিষয়টি নিয়ে মোদি সরকারের উপর রাজনৈতিকভাবেই চাপ বাড়ানোর ওপর কৌশল নিচ্ছে কংগ্রেস। কেন্দ্র যেমন সিএএ নিয়ে নাছোড়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সুযোগ পেলেই বিরোধীদের হুমকি দিচ্ছেন, একইভাবে এবার নিজেদের হাতে থাকা রাজ্যে সিএএ বিরোধী প্রস্তাব পাশের ওপর জোর দিচ্ছে বিরোধীরা। কেরলের পর পাঞ্জাব বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ হয়েছে। এবার রাজস্থান। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামীকাল রাজস্থান বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছে। সেখানেই এই প্রস্তাব আনা হবে। রাজস্থানের পর ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ এবং পুদুচেরিও একই পথ অনুসরণ করবে বলেই কংগ্রেস সূত্রে খবর।
আজ এআইসিসির সাংবাদিক সম্মেলনে অভিষেক মনু সিংভি বলেন, কংগ্রেস সরকার যখন এনপিআর চালু করেছিল, তখন কাউকে কোনও উদ্বেগ বা আশঙ্কার মধ্যে পড়তে হয়নি। তাহলে আজ কেন হচ্ছে? কারণ মোদি সরকারকে কেউ বিশ্বাস করছে না। সিংভি বলেন, এনআরসি নিয়ে ক্যাবিনেটে কোনও আলোচনা হয়নি বলে প্রধানমন্ত্রী দিল্লির সভা থেকে বলছেন ঠিকই। কিন্তু কেন স্পষ্ট করে বলছেন না যে, দেশজুড়ে এনআরসি হবে না।