পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত গুপ্তার আবেদন এদিন খারিজ করে দেয় বিচারপতি আর ভানুমতী, অশোক ভূষণ এবং এ এস বোপান্নাকে নিয়ে গড়া সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ। শীর্ষ আদালত বলে, পবনকুমারের দাবি প্রথমে নিম্ন আদালত ও পরে হাইকোর্ট যথার্থভাবেই খারিজ করে দিয়েছিল। হাইকোর্টের সেই নির্দেশে হস্তক্ষেপ করার কোনও ভিত্তি নেই। পবনকুমারের হয়ে এদিন সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন আইনজীবী এ পি সিং। তাঁর বক্তব্য ছিল, স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট অনুযায়ী অপরাধের সময় পবনকুমার নাবালক ছিল। কিন্তু নিম্ন আদালত বা হাইকোর্ট, কোথাও কখনও সেই নথি বিবেচিত হয়নি। উল্টোদিকে দিল্লি পুলিসের পক্ষে এদিন আদালতে হাজির ছিলেন সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, বিচারের সব মঞ্চে প্রতিবারই পবনকুমারের নাবালক হওয়ার দাবি বিবেচিত হয়েছে। এই রকম একটি মুহূর্তে অপরাধীকে নাবালক হওয়ার দাবি তোলার অনুমতি দিতে তা বিচারের ক্ষেত্রে হাস্যকর হবে। অপরাধের সময় দোষী সাব্যস্তের বয়স ছিল ১৯ বছর। তার বার্থ সার্টিফিকেট ও স্কুল লিভিং সার্টিফিকেটের অনুমোদিত প্রতিলিপি প্রতিবারই রেকর্ড হিসেবে গৃহীত হয়েছিল বিচারের সব মঞ্চেই।