কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এছাড়াও রাজধানী শহর গড়ে তোলার জন্য ৫০ হাজার কোটি টাকার যে নিশ্চিত বিনিয়োগ আসছিল, তা ধাক্কা খেতে পারে। বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে ফিরে যেতে পারেন। পাশাপাশি তাঁর শাসনকালে অমরাবতীকে রাজধানী করার সিদ্ধান্ত ঘিরে যে অনিয়মের অভিযোগ তোলা হয়েছে, এদিন তা অস্বীকার করেন চন্দ্রবাবু। উল্লেখ্য, রাজ্যে ক্ষমতায় আসার এক মাসের মধ্যে অমরাবতীকে রাজধানী করা নিয়ে চন্দ্রবাবু সরকারের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছিল ওয়াইএসআর কংগ্রেস সরকার।
গত ডিসেম্বর মাসে রাজ্যের জন্য তিনটি রাজধানী করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিশাখাপত্তনমকে প্রশাসনিক, আইন-প্রণয়নের জন্য অমরাবতী এবং কর্নুলকে বিচার সংক্রান্ত রাজধানী করার প্রস্তাব দেন মুখ্যমন্ত্রী। এব্যাপারে তিনি উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটিও গঠন করেছিলেন। ওই কমিটির রিপোর্ট অনুমোদন নিয়ে ২০ জানুয়ারি থেকে তিনদিনের জন্য বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডেকেছে সরকার। চন্দ্রবাবুর কথায়, ‘অমরাবতীকে রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে ইতিমধ্যে ১০ হাজার কোটি খরচ হয়ে গিয়েছে। রাজভবন, প্রশাসনিক ভবন, সচিবালয়, বিধানসভা ভবন, আদালত ও অন্যান্য ভবন তৈরির কাজও প্রায় শেষের মুখে। সরকার আর দুই থেকে তিন হাজার কোটি টাকা খরচ করলেই বাকি কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এছাড়াও ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে। যে সমস্ত কৃষকরা রাজধানী গড়ে তোলার জন্য জমি দিয়েছিলেন তাঁরা এখনও ক্ষতিপূরণের সব টাকা পাননি।’ এদিকে রাজধানী বিশাখাপত্তনমে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিবাদে নেমেছেন অমরাবতীর কয়েক হাজার কৃষক।