পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ভোটযুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাজধানীর রাজনৈতিক উত্তাপ চড়তে শুরু করেছে। এদিন একঝাঁক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি এসেছে আপ শিবির থেকে। তারই মধ্যে সিএএ, এনপিআর, এনআরসি, জামিয়া ও জেএনইউ ইস্যুতে কেজরিওয়ালের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করলেন সিবাল। পাশাপাশি তাঁর দাবি, দিল্লির বিধানসভা ভোটে ‘উল্লেখযোগ্য’ ভূমিকা নেবে কংগ্রেস। হাতে আসবে যথেষ্ট আসন। যার ফলে সরকার গঠনের ‘নিয়ন্ত্রক ফ্যাক্টর’ হবে কংগ্রেস। প্রবীণ এই কংগ্রেস নেতার বক্তব্য, জামিয়া বা জেএনইউ, কোথাও কেজরিওয়ালের দেখা মেলেনি। খোলাখুলিভাবে জোরালো মন্তব্যও আসেনি তাঁর দিক থেকে। চারপাশে যা ঘটছে, তা নিয়ে কেজরিওয়ালের নরম প্রতিক্রিয়া সঠিক সঙ্কেত দেয়নি। তা থেকে ‘সুবিধাবাদের গন্ধ’ আসছে। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর প্রশ্ন, কেজরিওয়াল কী করেছেন? এমনকী জেএনইউ ক্যাম্পাসে পর্যন্ত তিনি যাননি। রাজনীতির কারণে। যা ন্যায্য তার বদলে শুধুমাত্র ভোটের কথা ভেবে রাজনৈতিক দলগুলির অবস্থান গ্রহণ সমস্যার বিষয়। মানুষ তাঁদের কাজের উপর নজর রাখে। একটা অংশের ভোটব্যাঙ্ক হারানোর ভয়ে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টি সিএএ, এনপিআর, এনআরসি ইস্যুতে প্রত্যাশিত ভূমিকা নিচ্ছে না। এই ইস্যুগুলিতে নিজের অবস্থানের জন্য মানুষের কাছে জবাব দিতে হবে কেজরিওয়ালকে। দিল্লির বিধানসভা ভোটে কংগ্রেসের নির্বাচন ও প্রচার কমিটিতে রয়েছেন সিবাল। দিল্লিতে কংগ্রেস কি একক ক্ষমতায় সরকার গড়তে পারবে? প্রশ্নের জবাবে এই প্রবীণ নেতার বক্তব্য, আমাদের এরকম আকাশচুম্বী দাবি করা উচিত বলে আমি মনে করি না। কিন্তু একইসঙ্গে মনে করি, এই ভোটে আমরা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হব। পর্যাপ্ত আসন পেয়ে হয়তো আমরাই সরকার গঠনের নিয়ন্ত্রক ফ্যাক্টর হব। ‘নিয়ন্ত্রক ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠলে কংগ্রেস কি আপের সঙ্গে হাত মেলাবে? সিবালের জবাব, আগে ফল প্রকাশ হোক। সময় এলেই আমাদের কৌশলের কথা সবাই জেনে যাবেন।