কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
একদিকে যেমন একের পর এক রাজ্য হাতছাড়া হচ্ছে, তেমনই বিজেপির সঙ্গ ছাড়ছে আঞ্চলিক দলগুলি। মেহবুবা মুফতিকে দিয়ে শুরু হয়েছিল। এরপর চন্দ্রবাবু নাইডু। তারপর কখনও এনআরসি ইস্যুতে অসম গণ পরিষদের সঙ্গে তিক্ততা, কখনও শিবসেনার সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ। এমনকী ঝাড়খণ্ডেও গত পাঁচ বছরের জোটসঙ্গী অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছে ঝাড়খণ্ড ভোটের প্রাক্কালে। বিহারে এই বছরই ভোট। তার আগে এনআরসি ও সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে নীতীশ কুমারের মুখে শোনা যাচ্ছে বিজেপি বিরোধী অবস্থান। এই অবস্থায় বস্তুত আর কোনও শক্তিশালী জোটশরিকই নেই এনডিএ জোটে। একমাত্র দুর্বল শিরোমণি অকালি দল। সেই দলের মধ্যেও প্রবল বিদ্রোহ শুরু হয়েছে বাদল পরিবারের বিরুদ্ধে। সুতারং আগামীদিনে আকালি দলের মধ্যেই বিভাজন আসার ঘোর সম্ভাবনা। এই কারণেই বিজেপি চাইছে নতুন নতুন জোটসঙ্গী। কারণ, ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে জোটশরিকদের সংখ্যা প্রবলভাবে কাজে লাগেনি। অন্তত সরকার বাঁচানোর জন্য জোট সমর্থন জরুরি নয়। একাই বিজেপি যথেষ্ট সংখ্যার বিচারে। কিন্তু ২০২৪ সালের জন্য এখন থেকেই তৈরি হতে চায় বিজেপি। তাই মহারাষ্ট্রে শিবসেনার মতো শক্তিশালী শরিক হারিয়ে এবার রাজ থ্যাকারের নবনির্মাণ সেনাকে কাছে পেতে চাইছে বিজেপি। সম্প্রতি বিজেপি নেতা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সঙ্গে কথা হয়েছে রাজ থ্যাকারের। শিবসেনার কট্টর হিন্দুত্ব অংশ যাতে রাজ থ্যাকারের দিকে চলে আসে এটাই বিজেপির অঙ্ক।