কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সিএএর বিরুদ্ধে দেশজোড়া বিক্ষোভের মধ্যেই আইনি লড়াই শুরু করে দিয়েছে কেরল। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকে ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণার দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে পিনারাই বিজয়নের সরকার। দেশের মধ্যে একমাত্র কেরলই প্রথম রাজ্য, যারা সিএএর বিরুদ্ধে আইনি লড়াই শুরু করল। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ আদালতে এ সংক্রান্ত ৬০টিরও বেশি মামলা জমা পড়েছে। কেরলের পর এবার দ্বিতীয় রাজ্য হিসেবে কেন্দ্রের সঙ্গে আইনি-সংঘাতে নামতে চলেছে কংগ্রেস শাসিত পাঞ্জাব। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, কংগ্রেসের শীর্ষস্তরে আলোচনা করেই সিএএ ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার পাকা সিদ্ধান্ত নেবেন অমরিন্দর।
এদিন পাঞ্জাবের বিধানসভা শুরু হতেই সিএএ বিরোধী প্রস্তাব পেশ করেন মন্ত্রী বি মহেন্দ্র। ওই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ‘ভারতের সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করা হয়েছে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে। যা ধর্মীয় ভেদাভেদকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। জলাঞ্জলি দেওয়া হচ্ছে ভারতের বহুত্ববাদী আদর্শকে। সবমিলিয়ে সিএএ সংবিধানের মূল কাঠামোর পরিপন্থী। তাই পাঞ্জাব সরকার কোনওভাবেই নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করবে না।’ এরই পাশাপাশি, কেন্দ্রের কাছে সিএএর পুনরায় সংশোধনের আর্জিও রাখা হয়েছে ওই প্রস্তাবে। যেখানে বলা হয়েছে, ধর্মীয় বৈষম্যকে দূরে সরিয়ে রেখে নতুন করে নাগরিকত্ব আইনকে বিবেচনা করুক কেন্দ্র।