কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অবসরপ্রাপ্ত এয়ার চিফ মার্শাল ধানোয়া বলেন, পুলওয়ামা হামলায় ৪০ সিআরপিএফ জওয়ানের মৃত্যুর পর প্রত্যাঘাত যে হবে, তা বুঝতেই পারছিল পাকিস্তান। মাত্র দু’টি প্রশ্ন ছিল— কখন প্রত্যাঘাত হবে ও কোথায় হবে। আমি যতটা জানি, আইএসআই কোথায় জঙ্গি ঘাঁটি চালাচ্ছে, তা জানা থাকে না পাক বায়ুসেনার। বাহাওয়ালপুরের পরিচিতি জয়েশ-ই-মহম্মদের সদর দপ্তরে নিরাপত্তার অভাব নেই। কিন্তু বালাকোটে জয়েশের প্রশিক্ষণ শিবিরে চিরাচরিত সামরিক সুরক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। তাই আমার মতে, সেই প্রশিক্ষণ শিবিরের তথ্য পাক বাসুয়েনার কাছে ছিল না। আমাদের তিন বাহিনী প্রত্যাঘাতের জন্য তৈরিই ছিল। পাশাপাশি জাতীয় নেতৃত্বের দৃঢ় সিদ্ধান্তের ফলে বালাকোট হামলা সম্ভব হয়েছে। প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধানের আরও বক্তব্য, সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তান ও জয়েশের নেতৃত্বকে বার্তা দেওয়া। হামলা হলে তার মূল্য চোকাতে হবে। তা সে তুমি পাক অধিকৃত কাশ্মীরেই থাকো বা পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডে। এটাই ছিল বালাকোট হামলার বার্তা।