কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রায় ৫০০ জন মামলাকারী এই প্রসঙ্গে ১৬টি মামলা করেছেন। মূল অভিযোগ, প্রার্থীদের নম্বর বরাদ্দ করার ক্ষেত্রে ‘নর্মালাইজেশন’ পদ্ধতির প্রয়োগ নিয়ে। এক মামলাকারীর তরফে বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুদীপ্ত দাশগুপ্ত’র বক্তব্য, এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার ফলে বেশ কয়েকজন প্রার্থী ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ১১০ বা ১২০ পেয়েছেন। তা কী করে সম্ভব? দ্বিতীয়ত, এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এমন পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে, তা বিজ্ঞাপনে বলা ছিল না। এর জবাবে ওই চেয়ারম্যান প্রিয়াঙ্কা বর্ধন বেঞ্চকে জানান, নর্মালাইজেশন আদতে একটি ‘স্ট্যাটিস্টিক্যাল মেথড’। ধরা যাক, একই পরীক্ষায় পাঁচ রকমের প্রশ্নপত্র ছিল। নকল করা রুখতেই এমন পদ্ধতি নেওয়া হয়। এই পাঁচটি প্রশ্নপত্রের কোনওটি হয়তো সহজ, অন্যটি কঠিন। এই অবস্থায় পরীক্ষার্থীরা যাতে বৈষম্যের শিকার না হন, সেজন্য প্রশ্নপত্র অনুযায়ী উত্তরের মূল্যায়ন মান বদল করা হয়। এই পদ্ধতির সবটাই হয় কম্পিউটার ভিত্তিক। অন্যদিকে, তিনি বেঞ্চকে এও জানান, পরীক্ষা নেওয়া ও নিয়োগ হওয়ার সময় থেকে চেয়ারম্যান পদে অন্তত তিনজন এসেছেন, চলেও গিয়েছেন। ফলে সম্পর্কিত নথি পেতে সমস্যা হচ্ছে।