পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রস্তাবিত ওই নতুন আইনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অন্ধ্রপ্রদেশ দিশা অ্যাক্ট ক্রিমিনাল ল (অন্ধ্রপ্রদেশ সংশোধনী) অ্যাক্ট, ২০১৯’। ইতিমধ্যেই এই বিলকে ‘বৈপ্লবিক’ আখ্য দিয়েছে শাসকদল ওয়াইএসআর কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, প্রস্তাবিত ওই নতুন আইনের আওতায় এবার থেকে নারী ও শিশুদের উপর যৌন-অপরাধের ঘটনায় অভিযোগ দায়ের হওয়ার সাতদিনের মধ্যে তদন্তপ্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। অন্যদিকে, চার্জশিট পেশ হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে শুনানিও শেষ করে ফেলতে হবে। শুধু তাই নয়, সাজাপ্রাপ্তদের রায় পুনর্বিবেচনার আর্জির প্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত ছ’মাসের মধ্যে নিতে হবে বলেও জানানো হয়েছে ওই নয়া আইনে।
জানা গিয়েছে, নয়া আইনের আওতায় ভারতীয় দণ্ডবিধিতে তিনটি নতুন ধারা (৩৫৪ ই, ৩৫৪ এফ এবং ৩৫৪ জি) যোগ হবে। প্রতিটি ধারাই নারী ও শিশুদের উপর যৌন নির্যাতন সম্পর্কিত। এছাড়াও ৩৭৬, ৩৭৬ ডি এবং ৩৭৬ ডিএ ধারাগুলিকেও সংশোধন করে সেখানে মৃত্যুদণ্ডের সংস্থান রাখা হবে। অন্ধ্র বিধানসভায় পাশ হওয়া অন্য আরও একটি বিলে নারী এবং শিশুদের উপর ঘটা অপরাধের দ্রুত বিচার করতে জেলাভিত্তিক এক বা একাধিক বিশেষ আদালত গঠনের কথা বলা হয়েছে। এছাড়া এই ধরনের ঘটনায় দ্রুত তদন্ত করতে ডিএসপি পদমর্যাদার কোনও আধিকারিকের নেতৃত্বাধীন পুলিসের বিশেষ দল গঠনের কথাও বলা হয়েছে প্রস্তাবিত ওই আইনে।