বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
যদিও একইদিনে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে দলকে ফের সতর্ক করলেন প্রশান্ত। তাঁর মতে, ২০১৫ সালে যে যে মানুষের বিশ্বাস ও সমর্থন নিয়ে জেডিইউ ক্ষমতায় এসেছিল, তাঁদের কথা দলের মনে রাখা উচিত। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলকে জেডিইউ সমর্থন করায় কিশোর এর আগেও হতাশা প্রকাশ করেছেন। সোমবার কিশোর ট্যুইটে বলেছিলেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ধর্মের নিরিখে নাগরিকদের অধিকার খর্ব করছে। দলের সংবিধানের সঙ্গে তা পরিপন্থী। দল গান্ধীবাদী আদর্শকে মেনে চলে। জেডিইউয়ের এহেন অবস্থান দেখে আমি অত্যন্ত হতাশ।’ অন্যদিকে লোকসভায় জেডিইউ সাংসদরা বিলের পক্ষে মত দেওয়ার পর নীতীশের কাছে দলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য ভার্মা আবেদন করেন। তবে এই দুই নেতার মতামতে কখনও দলের অবস্থান বদলাবে না বলে এদিন দলীয় তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়।
ঝা এদিন জানিয়ে দেন, ‘দলের অবস্থান একদম স্পষ্ট। সংসদের চলতি অধিবেশনে তা সবাই দেখতে পেয়েছে। কোনও একজন বা দু’জন নেতা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত দিতেই পারেন। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, দলের মধ্যে বিভাজন হয়ে গিয়েছে।’
প্রসঙ্গত, সংসদের নিম্নকক্ষে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলকে পাস করানোর জন্য বিজেপির জোটসঙ্গী জেডিইউ ওই বিলকে সমর্থন করে। লোকসভায় ৩১১ ভোট পেয়ে ওই বিল পাস হয়। তারপরই দলের সমালোচনা শুরু করেন প্রশান্ত কিশোর এবং ভার্মা।