রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এনএসও-র কলকাতা রিজিয়নের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল চন্দন ভদ্র এদিন জানান, দু’ধরনের সমীক্ষা করা হবে। একটি ‘এক্সপেন্ডিচার ডোমেস্টিক ট্যুরিজম’ ও অন্যটি ‘মাল্টিপল ইন্ডিকেটর’ সংক্রান্ত বিষয়ে। মাল্টিপল ইন্ডিকেটর-এর সমীক্ষা এই প্রথম হতে চলেছে। সেখানে জন্মের শংসাপত্র, নতুন বাড়ি তৈরি ছাড়াও কম্পিউটার বা অন্য ধরনের গণমাধ্যমের সঙ্গে বাসিন্দাদের কীরকম যোগ রয়েছে, অভিবাসন সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি তথ্য জানতে চাওয়া হবে। এর সঙ্গে এনআরসি’র কোনও যোগ নেই। এই তথ্য গোপন থাকবে। আয়কর দপ্তর বা অন্য কাউকে তা জানানো হবে না। এক্সপেন্ডিচার ডোমেস্টিক ট্যুরিজমে জানতে চাওয়া হবে—পরিবার ভ্রমণে যাচ্ছে কি না, গেলে কোন গাড়িতে যাচ্ছে, গিয়ে আত্মীয়ের বাড়িতে থাকছেন, নাকি হোটেলে থাকছেন ইত্যাদি বিষয়।
উল্লেখ্য, ১৯৫০ সাল থেকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সোশিও-ইকোনমিক ডেটা বা আর্থ-সামাজিক তথ্য সংগ্রহ করছে ভারত সরকার। এটি তার ৭৮তম রাউন্ড। ‘ডোমেস্টিক ট্যুরিজম এক্সপেন্ডিচার’ নিয়ে শেষ সমীক্ষা করা হয়েছিল ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত। এতদিন কাগজে-কলমে সমীক্ষা করা হলেও এবার তা করা হবে ট্যাবলেট জাতীয় বৈদ্যুতিন যন্ত্রে। ডোমেস্টিক ট্যুরিজম এক্সপেন্ডিচার-এর উপর হস্তশিল্প, হসপিটালিটি, পরিবহণ শিল্প, বিনোদন শিল্প, খাবারের ব্যবসার ভালো-মন্দ জড়িয়ে রয়েছে। দেখা হবে, পর্যটনে সামগ্রিকভাবে কত টাকা একটি পরিবার ব্যয় করছে, বেড়াতে গিয়ে রাত্রিবাস করছে কি না, পর্যটকদের বৈশিষ্ট্য, ট্যুর অপারেটর ও গাইডদের সম্পর্কে নানা তথ্য। উঠে আসা এই তথ্য পর্যটন মন্ত্রকের থার্ড ট্যুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট তৈরিতে কাজে লাগবে বলে জানা গিয়েছে।