পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, অক্টোবর মাসে এক গণবিবাহের অনুষ্ঠানে বিয়ে হয় ওই দম্পতির। এরপরে আরও একবার ‘আনুষ্ঠানিকভাবে’ বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। দিন ঠিক হয়, ৪ ডিসেম্বর। কথা ছিল, ধামপুর শহর থেকে বরয়াত্রী সহ বর আসবেন মেয়ের বাড়িতে। দুপুর দু’টোর সময়। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও দেখা মেলেনি বর ও বরযাত্রীর। গভীর রাতে মেয়ের বাড়িতে এসে পৌঁছন বর। এসেই প্রথমে কনে ও পরে তাঁর বাড়ির লোকজনের সঙ্গে পণ দেওয়া নিয়ে শুরু হয় কথা কাটাকাটি। অভিযোগ, বিবাদ আরও গড়াতেই বর সহ বরযাত্রীকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখেন কনেপক্ষের লোকজন। তাঁদের মারধরও করা হয়। খবর পেয়ে পুলিস গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করেন।
পুলিস সূত্রে খবর, দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে থানায় মৌখিকভাবে অভিযোগ দায়ের করেন। পরে তাঁদের মধ্যে সমঝোতা হলেও শেষ পর্যন্ত বরকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন কনে। শনিবার তাঁদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ সম্পন্ন হওয়ার পর আত্মীয়, সঙ্গীদের নিয়ে বাড়ি ফিরে যান বর। অপরদিকে, স্থানীয় এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন কনে।