প্রথমে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার রাহুল গান্ধী। পর পর দু’দিন দুই বিরোধী হাইপ্রোফাইল নেতার কপ্টারে তল্লাশিকাণ্ডে তোলপাড় দেশের রাজনীতি। প্রচারে যাওয়ার একদিন আগে, রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের কপ্টারে তল্লাশি চালায় আয়কর আধিকারিকরা।
সলমন খানের বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিচালনার ঘটনায় নয়া মোড়। নভি মুম্বই থেকে দুই বন্দুকবাজকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম গুরুগ্রাম ও দিল্লির কুখ্যাত গ্যাংস্টার বিশাল রাহুল ওরফে কালু। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে মুম্বই পুলিসের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এদের শনাক্ত করে।
লোকসভা নির্বাচন শুরু হতে এখনও তিনদিন বাকি। এর মধ্যেই নগদ, মাদক, মদ ও উপহারসামগ্রী উদ্ধারে রেকর্ড গড়ল নির্বাচন কমিশন। সোমবার কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ১ মার্চ থেকে এখনও পর্যন্ত ৪ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকার নগদ এবং বিভিন্ন সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
ফের যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্নের মুখে ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স। এবার চূড়ান্ত অব্যবস্থার সাক্ষী থাকল অযোধ্যা থেকে দিল্লিগামী বিমানের যাত্রীরা। অভিযোগ, অত্যন্ত কম জ্বালানি নিয়ে যাত্রা শুরু করায় মাঝ আকাশে কার্যত মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরেছেন যাত্রীরা।
বেঙ্গালুরুর কফি শপে বিস্ফোরণের ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী আব্দুল মতিন ত্বহা টেলিগ্রাম অ্যাপে আইএস নামে একটি গ্রুপ খুলেছিল। সেটি নিয়ন্ত্রণ করত ত্বহা ও সিরিয়ার এক হ্যন্ডলার। বিস্ফোরণের পর কলকাতায় বসে ওই গ্রুপের সদস্যদের সঙ্গে চ্যাট করেছিল এই আইএস জঙ্গি।
ভোট যত এগিয়ে আসছে, বিজেপির ঢক্কানিনাদও তত বাড়ছে। সেইসঙ্গে চলছে নিত্যনতুন প্রচার কৌশল এবং দেওয়া হচ্ছে একের পর এক ফিরিস্তি। বিগত পাঁচ বছরে দেশের জন্য বহু উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এত কাজ আগে কখনও হয়নি।
দু’বছর আগে তাঁদের সন্তানরা সন্ন্যাস গ্রহণ করেছিল। এবার একই পথের পথিক হলেন গুজরাতের ধনকুবের দম্পতি। বিশাল সম্পত্তি, প্রতিপত্তি, ব্যবসা— সবকিছুর মায়া কাটিয়ে সন্ন্যাস ধর্মপালন করবেন ভবেশ ভাণ্ডারী ও তাঁর স্ত্রী।
একটি জনপ্রিয় শাড়ির দোকানের বিজ্ঞাপনে বলা হতো, আমাদের পাঁচতলা বিল্ডিং, পুরোটাই শাড়ি। আর যেটা দেখলাগ, সেটা কিন্তু বিজ্ঞাপনী ঘোষণা নয়। ‘মামা’র সাততলা পার্টি অফিসের পুরোটাই ‘খবর’!
বাঁদিকে শান্ত বঙ্গোপসাগর। ডানে আছড়ে পড়ছে মান্নার উপসাগরের অশান্ত ঢেউ। আদিঅনন্ত বিস্তৃত সেই নীলচে সবুজ জলরাশি চিরে সোজা চলে গিয়েছে কালো পিচ ঢালা চওড়া রাজপথ। ভারতের শেষ রাস্তা!
লোকসভা ভোটের মুখে একাধিক বিজেপি নেতার গলায় শোনা গিয়েছে সংবিধানে বদলের কথা। এই নিয়ে তীব্র বিতর্ক দানা বেঁধেছে। এরইমধ্যে এব্যাপারে গেরুয়া শিবিরকে সতর্ক করে দিলেন আরজেডি সুপ্রিমো লালুপ্রসাদ যাদব।
আর মাত্র চারদিন বাদে ভোটগ্রহণ। শেষ মুহূর্তে প্রচার তুঙ্গে তামিলভূমে। ভোটারদের চোখ টানতে ও মনে পেতে নিত্য নতুন অদ্ভুত উপায়ে প্রচারে নামছেন প্রার্থীরা। এই জাল্লিকাট্টুর দেশে হামেশাই রাস্তায় দেখা মেলে বলদটানা গাড়ির।
একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বিচার বিভাগকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে—এমনই অভিযোগ তুলে দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি দিয়েছিলেন প্রায় ৬০০ জন আইনজীবী। এবার একই অভিযোগ তুলে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি লিখলেন ২১ জন প্রাক্তন বিচারপতি।
‘এতদূর এলেন আর স্বামী বিবেকানন্দর পায়ের ধুলো পড়া খেতড়ি দেখলেন না? জানেন, ওই জাঠ অঞ্চলেও বাঙালির অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তানের কী প্রভাব! যান দেখে আসুন।’ চুরু বাসস্ট্যান্ডের সামনে শেখওয়াতি বুক স্টোরের মালিক কমল বাবারিয়া একপ্রকার যেন নির্দেশেই দিলেন।
কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ৮ ডিসেম্বর (পিটিআই): দিল্লির আনাজ মান্ডিতে ভয়াবহ আগুন নিয়ে শুরু গেল রাজনৈতিক তরজা। ঘটনার জন্য একযোগে দিল্লির আম আদমি পার্টি (আপ) সরকারের দিকে আঙুল তুলেছে বিজেপি ও কংগ্রেস। রবিবার ভোরে উত্তর দিল্লির আনাজ মান্ডিতে আগুন লেগে ৪৩ জনের মৃত্যুর পরই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান দিল্লির বিজেপি সভাপতি মনোজ তিওয়ারি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় নগরন্নোয়নমন্ত্রী হরদীপ পুরী। তিনি ঘটনার জন্য সরাসরি কেজরিওয়াল সরকারকে দায়ী করেন। মন্ত্রী বলেন, ওই এলাকায় বিপজ্জনকভাবে বিদ্যুতের তার ঝুলে থাকা সত্ত্বেও ব্যবস্থা নেয়নি রাজ্য সরকার। অতীতে এনিয়ে একাধিকবার অভিযোগও জানানো হয়েছিল। এদিকে ঘটনার জন্য আপ সরকার ও বিজেপি নেতৃত্বাধীন দিল্লি পুরসভাকে একহাত নিয়েছে কংগ্রেস। দিল্লির প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সুভাষ চোপড়া বলেন, অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকারকেই ঘটনার দায় নিতে হবে। একইসঙ্গে দিল্লি পুরসভাও দায় এড়াতে পারে না। বিজেপি পরিচালিত বৃহত্তর দিল্লি পুরসভাও সমানভাবে ঘটনার জন্য দায়ী। বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজয় গোয়েল অভিযোগ করেন, বসতি এলাকায় অবৈধভাবে কারখানা চালু থাকা সত্ত্বেও ব্যবস্থা নেয়নি আপ সরকার। সরকার আগে থেকে পদক্ষেপ নিলে আগুন লাগার মতো ঘটনা এড়ানো যেত। পাশাপাশি তিনি বলেন, এতবড় ঘটনার পরও রাজ্য সরকারের তরফে কোনও তদন্তকারী দল গঠন করা হয়নি। বসতি এলাকায় কারখানা তৈরির অনুমতি না দিয়ে অন্যত্র দেওয়া যেত, কিন্তু সরকার এসব কিছুই করেনি। এদিকে মৃতদের মধ্যে কয়েকজন হলেন বিহারের বাসিন্দা। বিহার সরকারের জলসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী সঞ্জয় ঝাঁ ঘটনার জন্য দিল্লির বিদ্যুৎ দপ্তরকে দায়ী করেন। এদিকে মনোজ তিওয়ারি বিজেপির তরফে মৃতদের পরিবারকে এককালীন ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। পাশাপাশি আহতদের দেওয়া হবে ২৫ হাজার টাকা।
